Jannah Theme License is not validated, Go to the theme options page to validate the license, You need a single license for each domain name.
কলকাতা

কোটি কোটি টাকা ব্যায় হও্রয়ার পরেও কোনও ফলের নিশ্চয়তা নেই করোনার ভ্যাকসিন আবিষ্কারে !

কোটি কোটি টাকা ব্যায় হও্রয়ার পরেও কোনও ফলের নিশ্চয়তা নেই করোনার ভ্যাকসিন আবিষ্কারে !

 

কলকাতা: আবিষ্কার করতেই হবে করোনার ভ্যাকসিন। না হলে উপায় নেই। এইভাবে চোখের সামনে অসংখ্য মানুষকে মরে যেতে দেখতে হবে। তাই আপাতত বিভিন্ন দেশ এবং ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলি প্রাণপনে চেষ্টা চালাচ্ছে এই ভ্যাকসিন তৈরির। খরচ হচ্ছে কোটি কোটি টাকা। কিন্তু তার ফল মিলবে কিনা তা নিয়ে কোনও নিশ্চয়তা নেই। অনেকেই নেমে পড়েছে করোনার বিরুদ্ধে এই লড়াইয়ে, তবে শেষ পর্যন্ত সাফল্য আসবে কিনা, তা নিয়ে কেউই সঠিকভাবে বলতে পারছেন না।

মার্কিন সরকারের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে জনসন এন্ড জনসন নেমে পড়েছে এই লড়াইয়ে। তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে ঝুঁকি নিতেই হবে। ইতিমধ্যেই প্রায় সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকা অর্থ ব্যায় হয়েছে ভ্যাকসিনের গবেষণায়। তাই এই গবেষণা বিফলে গেলে খুবই খারাপ হবে বলে জানিয়েছেন জনসন এন্ড জনসনের প্রধান বৈজ্ঞানিক অফিসার।

এর আগে দেখা গিয়েছে যে বছরের পর বছর গবেষণা করে সফল হওয়া ভ্যারসিন বাজারে এসেছে মাত্র ৬ শতাংশ। কিন্তু এক্ষেত্রে ১২ থেকে ১৮ মাসের মধ্যেই লক্ষ লক্ষ ডোজ ভ্যাকসিনেক প্রয়োজন। না হলে কোথায় যে দাঁড়াবে মৃত্যুর সংখ্যা তা বোঝাই যাচ্ছে না।

সে কারণে ঝুঁকি নিয়ে হলেও গবেষণায় উত্‍সাহ দেওয়া হচ্ছে। এতে শুধু করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন তৈরি নয়, যাতে দ্রুত তা বিশ্ববাজারে ছড়িয়ে দেওয়া যায়, তারই চেষ্টা চলছে। প্রাথমিকভাবে বিশ্বজুড়ে প্রায় ১০০ ভ্যাকসিন তৈরির কাজ চলছে। কিন্তু তার মধ্যে হাতে গোনা কয়েকটিতে সাফল্য এসেছে ধীরেধীরে। তবে তা এখনও মানবদেহে পরীক্ষা বাকি। আবার অনেকক্ষেত্রে তা একেবারে বিফল হয়েছে।

এই দৌড়ে যে যে বিশ্বখ্যাত সংস্থাগুলি রয়েছে যেমন জনসন এন্ড জনসন বা গ্ল্যাক্সোস্মিথ, তারা জানিয়েছেন যে ভ্যাকসিন আবিষ্কার হলেই তা প্রথমে বাজারে ছেড়ে দেওয়া হবে। এবং দামও রাখা হবে খুবই যুক্তিসঙ্গত। প্রাথমিক স্তরে মুনাফার কথা ভাববে না তারা।

স্বাস্থ্যকর্মী, বয়স্ক মানুষ বা যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাদের প্রথম দেওয়া হবে এই ভ্যাকসিন।

সুত্র: News18

আরও পড়ুন ::

Back to top button