রাজনীতি

হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ, তার মধ্যে ২০০ কোটি টাকাও প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে পৌঁছবে কিনা সন্দেহ, কটাক্ষ বাবুলের !

হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ, তার মধ্যে ২০০ কোটি টাকাও প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে পৌঁছবে কিনা সন্দেহ, কটাক্ষ বাবুলের !

 

ওয়েবডেস্ক : রাজ্য সরকারের বর্তমান পরিস্থিতির ওপর নজর রাখেন কেন্দ্রীয় টিম প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং এসেছেন এবার ধীরে ধীরে মুখ খুলছেন বাবুল থেকে আরম্ভ করে সমস্ত বিজেপির হেভিওয়েট সাংসদরা বাবুল মুখ খুলেন ত্রাণের বিষয়ে।

তিনি বলেন, “নগরোন্নয়ন মন্ত্রকের প্রাক্তন মন্ত্রী হিসাবে জানি, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় বাংলার জন্য কত টাকা বরাদ্দ হয়েছিল গত কয়েক বছরে। প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনাতেই বা কত টাকা বরাদ্দ হয়েছে। সে টাকা ঠিক ভাবে কাজে লাগলে গ্রামের সব মানুষের এতোদিনে পাকা বাড়ি হয়ে যেত।

সাইক্লোনে কাঁচা বাড়ি ভাঙত না কারও। ফলে ত্রাণ ও উদ্ধারের জন্য কেন্দ্র যে ১ হাজার কোটি টাকা অগ্রিম বরাদ্দ করেছে তার মধ্যে ২০০ কোটি টাকাও প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে পৌঁছবে কিনা সন্দেহ!”
রাজ্যে আম ফান পরবর্তী দুর্গত এলাকা পরিদর্শনে একের পর এক বিজেপি সাংসদদের গাড়ি আটকানো হচ্ছে। যা নিয়ে ক্ষোভ উগরে দিলেন স্বয়ং বাবুল সুপ্রিয়।

সোমবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় সোমবার অভিযোগ করলেন, “সেই ট্র্যাডিশন সমানে চলছে। যে মানুষগুলোর মাথায় ছাদ নেই, ঘরে আলো নেই, পাতে খাবার নেই -তাঁরা জানতেও চান না, ত্রাণ নিয়ে যাঁরা পৌঁছেছেন তাঁদের রাজনৈতিক পরিচয় কী।

অথচ তৃণমূলের অলিখিত নিদান, বিরোধী দলের প্রতিনিধিরা ত্রাণ পৌঁছে দিতে পারবেন না। ত্রাণ দেওয়ার অধিকার শুধু শাসক দলের। তা সে যতই দুর্ভোগ হোক মানুষের”।

এরপর তিনি প্রাক্তন বামফ্রন্ট এর নেতা কান্তি গাঙ্গুলি এর কথা উল্লেখ, “আমি কালই দেখছিলাম, বর্ষীয়ান বাম নেতা শ্রী কান্তি গঙ্গোপাধ্যায় সুন্দরবনের মাটিতে নেমে কাজ করছেন, মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছেন। তাঁর অভিজ্ঞতা ও দক্ষতাকে তো এই সময় কাজে লাগানো উচিত। তা না করে কেবল রাজনৈতিক কারণে কি তাঁকে বাধা দেওয়া উচিত?”

আরও পড়ুন ::

Back to top button