জীবন যাত্রা

জেনে নিন কেন বাবাই আপনার জীবনের সেরা পুরুষ!

জেনে নিন কেন বাবাই আপনার জীবনের সেরা পুরুষ!

সব মেয়ের জীবনেই তার বাবা সবচাইতে সেরা পুরুষ হয়ে থাকেন। প্রায় প্রতিটি মেয়েই স্বপ্ন দেখেন তার ভালোবাসার পুরুষটির মধ্যে তার বাবার গুণাবলী থাকুক। আর বাবার ক্ষেত্রেও তার মেয়ে যেমনই হোক না কেন সেই শ্রেষ্ঠ, যতো বড় হয়েই যাক না কেন বাবার কাছে সে তার আদুরে ছোট্ট মেয়েটি। বাবা-মেয়ের এই অসাধারণ বন্ধনটির সাথে কোনো কিছুরই তুলনা হয় না। প্রতিটি বাবার চোখে যেমন তার নিজের মেয়েই অনন্যা, তেমনই প্রতিটি মেয়ের চোখে সারাজীবনই তার বাবা সুপারহিরো। কেন? তা জানতে চান?

১) একজন মেয়ের জীবনে তার বাবাই থাকে প্রথম ভালোবাসার পুরুষ। এই ভালোবাসার সাথে অন্য কিছুর তুলনা সম্ভব নয়।

২) বাবা তার মেয়েকে বিনা স্বার্থে, বিনা শর্তে ভালোবাসেন। এবং বাবাই একমাত্র পুরুষ যিনি কখনোই তার মেয়েকে কষ্ট দিতে পারেন না।

৩) একজন বাবার জন্য তার মেয়েই রূপে গুনে অনন্যা তা সে যেমনই হোক না কেন।

৪) একজন বাবা সবসময় চাইবেন তার মেয়েটি সারাজীবন এমন একজনের সাথে সুখে থাকুন যে কিনা একেবারে পারফেক্ট জীবনসঙ্গী। এবং এইধরনের জীবনসঙ্গী মেয়ের জন্য খোঁজার পেছনে বাবা অবদানই বেশি থাকে।

৫) একজন বাবা তার মেয়ের কাছে সব চাইতে আদর্শ একজন মানুষ, যাকে অনুসরণ করে আদর্শের দিক্ষায় দীক্ষিত হওয়া যায়।

৬) বাবাই একমাত্র পুরুষ যিনি বিনা দ্বিধায় মেয়ের বিপদে বলতে পারেন, ‘চিন্তা করো না, আমি সবসময় তোমার সাথেই আছি’।

৭) বাবা তার মেয়ের আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর পেছনে মূল ব্যক্তিটি।

৮) একজন বাবা তার মেয়ের মুখের দিকে তাকিয়েই বুঝে যান মেয়েটির মনের কথা, কিছু না বলতেই।

৯) একজন বাবাই সেই ব্যক্তি যিনি কিনা মেয়ের সুখের জন্য পুরো পৃথিবীর বিপরীতে চলে যেতে পারেন।

১০) নিজের কথা বিন্দুমাত্র চিন্তা না করে মেয়ের সুখের জন্য সকল স্বার্থ ত্যাগ করার মতো ব্যক্তিটি একজন বাবা।

১১) একটি মেয়ে যখন বিয়ে করে অন্যের বাড়ি চলে যায় তখন বাবাই প্রথম ব্যক্তি যার দুচোখ বেয়ে অশ্রু গড়িয়ে পড়ে।

১২) আপনার বর্তমানের আপনি শুধুমাত্র আপনার বাবার কল্যাণে।

একজন মেয়ের জীবনে বাবার ভূমিকা অন্য কেউই পালন করতে পারবেন না, বাবাই একজন মেয়ের প্রথম ভালোবাসার পুরুষ, প্রথম সুপারহিরো। আপনি যদি আপনার বাবার কাছ থেকে দূরে থেকে থাকেন, তাকে অন্তত একবার ফোন করুন। অন্য কিছুই নয়, শুধু এইটুকুই বলুন, ‘বাবা, তোমাকে অনেক ভালোবাসি’।

আরও পড়ুন ::

Back to top button