প্রযুক্তি

এবার টিকটক কে ব্লক করে দিচ্ছে জিও-এয়ারটেল সমস্ত নেটওয়ার্ক সংস্থাই !

এবার টিকটক কে ব্লক করে দিচ্ছে জিও-এয়ারটেল সমস্ত নেটওয়ার্ক সংস্থাই !

 

ওয়েবডেস্ক : নয়াদিল্লি: রাতেই সমস্ত টেলিকম অপারেটরগুলিকে টিকটক সহ সমস্ত চিনের অ্যাপ ব্লক করে দেওয়ার নির্দেশ দেয়। এরপরেই জানা যাচ্ছে যে, জিও, এয়ারটেল, হেথওয়ে সহ বেশ কয়েকটি ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার টিকটক ব্লক করে দিচ্ছে।

এর ফলে ওই সব সংস্থার গ্রাহকরা আর টিকটক ব্যবহার করতে পারবেন না। এমনকি প্লে-স্টোরে খুঁজলেও তা মিলবে না। অর্থাৎ কোনও ভাবেই দেখাবে না।

প্রসঙ্গত, রাতের মধ্যে অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস থেকে উধাও হয়ে গিয়েছে টিক টক। চিনা অ্যাপ নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরই এমন ঘটনা চোখে পড়েছে। এমনকি, চিনের অ্যাপগুলি আর মিলছে না।, অনেকেই টুইটারে লিখেছেন। এরপরই এই বিষয়ে মুখ খুলেছেন এই চিনা সংস্থা।

এই অ্যাপ নিষিদ্ধ হওয়ার বিষয়ে এবার সরকারের সঙ্গে কথা বলতে চলেছে এই সংস্থা। কেন অ্যাপ নিষিদ্ধ করা হল, তার ব্যাখ্যা চাওয়া হবে সরকারের কাছে।

টিক টকের ভারতীয় শাখার প্রধান নিখিল গান্ধী একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছেন। তিনি ট্যুইটারে লিখেছেন, ‘সরকারের তরফভ থেকে টিক টক নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

এবার টিকটক কে ব্লক করে দিচ্ছে জিও-এয়ারটেল সমস্ত নেটওয়ার্ক সংস্থাই !

 

আমাদের তরফ থেকে সরকারের সঙ্গে কথাবার্তা চলছে। ভারতীয় আইন মেনেহী আমরা ডেটা সংরক্ষণ করি। ভারতীয় গ্রাহকদের ডেটা চিন বা অন্য কোনও সরকারের সঙ্গে আদান-প্রদান করা হয় না। ভবিষ্যতেও আমরা এরকম কিছু করব না।’

গত কয়েকদিন ধরে লাদাখে কার্যত যুদ্ধের পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে ভারত এবং চিন। একদিকে আলোচনা চললেও, অন্যদিকে দু’দেশ অর্থাৎ ভারত এবং চিন রণসজ্জা শুরু করে দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে মোদীর ডিজিটাল স্ট্রাইক চালিয়েছে মোদী সরকার।

একধাক্কায় ৫৯ টা চিনা অ্যাপ নিষিদ্ধ করেছে ভারত। সোমবার এই বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া হল ভারত সরকাররে তরফে। এরপরই এই ইস্যুতে পূর্ণ বিবৃতি দিল ভারত সরকার।

আর সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, এইসব অ্যাপের ডেটা গিয়ে জমা হত ভারতের বাইরে থাকা কোনও সার্ভারে। সেইসব সার্ভার চিনে রয়েছে বলেই জানা যায়। তাই এইসব অ্যাপ ভারতের নিরাপত্তার জন্য ক্ষতিকর হয়ে উঠছিল বলে অভিযোগ।

সুত্র: কলকাতা24×7

আরও পড়ুন ::

Back to top button