Jannah Theme License is not validated, Go to the theme options page to validate the license, You need a single license for each domain name.
জাতীয়

হঠাত সীমান্তে পাক এয়ারফোর্সের মহড়া, অধিকৃত কাশ্মীরে মোতায়েন ফাইটার জেট

হঠাত সীমান্তে পাক এয়ারফোর্সের মহড়া, অধিকৃত কাশ্মীরে মোতায়েন ফাইটার জেট

অভিভাবকের প্রশ্রয় পেয়ে মাথাচাড়া দিচ্ছে অপেক্ষাকৃত ছোট শত্রু। পূর্ব লাদাখে ভারত চিন ঠান্ডা লড়াইয়ের সুযোগে এবার ভারত পাক প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখাকে উত্তপ্ত করার চেষ্টা পাকিস্তানের। সূত্রের খবর, পাক অধিকৃত কাশ্মীরের স্কার্দুতে কাদরি এয়ার বেসে জোরকদমে মহড়া শুরু করেছে পাক বায়ুসেনা।

গিলগিট-বালটিস্তান জুড়ে মহড়া চলছে পাক বায়ুসেনার। অন্যদিকে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের স্কার্দু এয়ার বেসে মোতায়েন করা হয়েছে জে-১৭ ফাইটার জেট। পাক বায়ুসেনার মহড়ায় সাহায্য করছে এই ফাইটার জেট। নয়াদিল্লির সরকারি সূত্র বলছে চিনের মদতেই পাক বায়ুসেনা মহড়া শুরু করেছে, যাতে কিছুটা হলেও চাপে থাকে ভারত।

পাকিস্তানের বায়ুসেনা প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল মুজাহিদ আনওয়ার খান ২৪-২৫ জুলাই স্কার্দু এয়ার বেস পরিদর্শন করে ফাইটার জেটের অবস্থান পর্যালোচনা করেছেন। বেশ কয়েকটি উচ্চপর্যায়ের সামরিক বৈঠকও হয়েছে। উল্লেখ্য পাক চিফ এয়ার মার্শালের এই বৈঠক তখনই হয়েছে, যখন ভারত ও চিনের মধ্যে ঠান্ডা লড়াইয়ের আবহ।

[ আরও পড়ুন : ভারতীয়দের মনে আশার আলো, কোভ্যাকসিনের প্রথম ট্রায়াল আশাপূর্ণ ]

ভারতের প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন পাকিস্তান ও চিন এই দুই বন্ধু রাষ্ট্র জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখে জোড়া ফলায় আক্রমণ করতে পারে। তাদের মূল লক্ষ্য ভারতীয় ভূখন্ডের গুরুত্বপূর্ণ অংশ দখল করা। পাক সীমান্তে ক্রমাগত গুলি ও মর্টার হামলা চালিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনা। গত কয়েক মাস ধরে লাগাতার হামলা চলছে। স্কার্দু এয়ার বেসে পাক ফাইটার জেটের আগাগোনার পুরো খবর রয়েছে নয়াদিল্লির কাছে।

পাক বায়ুসেনার গতিবিধির ওপর কড়া নজর রয়েছে ভারতের বলেও সূত্রের খবর।

এদিকে, জুলাই মাসের শুরুতে পাক সেনা ট্যুইট করে জানিয়ে ছিল গিলগিট বালটিস্তানে অতিরিক্ত ২০ হাজার পাকস্তানি সেনা মোতায়েনের যে খবর ছড়িয়েছে, তা ভুয়ো। পাশাপাশি, এও জানানো হয়েছে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের স্কার্দু বিমানঘাঁটি কোনওভাবেই চিনের ব্যবহার করার জন্য খুলে দেওয়া হয়নি।

পাক সেনার মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক মেজর জেনারেল বাবর ইফতিকার জানান, এই ধরণের ঘটনার খবর ভুয়ো। ভিত্তিহীন। পাকিস্তান এই খবরের সত্যতা স্বীকার করে না। পাকিস্তানের কোনও অংশে চিনা সেনার কোনও অস্তিত্ব নেই। পাকিস্তানের মাটিতে কোনও বিমানঘাঁটি ভারতের বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে না চিন। তবে সেসব নেহাতই মিথ্যা বক্তব্য ছিল, তা সাম্প্রতিক সময়ের কার্যকলাপেই স্পষ্ট।

[ আরও পড়ুন : ভারতের চাপে লাদাখের বেশ কয়েকটি পয়েন্ট থেকে সেনা সরাল চীন ]

সুত্র: কলকাতা24×7

আরও পড়ুন ::

Back to top button