Jannah Theme License is not validated, Go to the theme options page to validate the license, You need a single license for each domain name.
খেলা

নেইমারের বার্ষিক আয় আতালান্তার পুরো স্কোয়াডের সমান!

নেইমারের বার্ষিক আয় আতালান্তার পুরো স্কোয়াডের সমান!

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের ম্যাচে বুধবার (১২ আগস্ট) রাতে আতালান্তার মুখোমুখি হবে প্যারিস সেইন্ট জার্মেই (পিএসজি)। ম্যাচটিতে ভিন্ন মেরুর দুই প্রতিপক্ষ মোকাবিলা করবে।

বিশেষ করে আর্থিক দিক থেকে চিন্তা করলে দুই দলের পার্থক্য বিশাল। এমনকি পিএসজি ফরোয়ার্ড নেইমার জুনিয়রের একার আয় আতালান্তার পুরো দলের সম্মিলিত আয়ের সমান।

এবারই প্রথম চ্যাম্পিয়নস লিগে খেলতে এসেছে আতালান্তা। আর প্রথমবারেই শেষ আটে উঠেছে ইতালিয়ান ক্লাবটি। অন্যদিকে পিএসজি ইউরোপীয় ফুটবলের পরাশক্তি। অর্থের দিক থেকে তো রীতিমত জায়ান্টের পর্যায়ে পরে কাতারি মালিকানাধীন ফরাসি চ্যাম্পিয়নরা। সে তুলনায় আতালান্তা ধারেকাছেও নেই।

খেলাধুলার ক্ষেত্রে যদিও আর্থিক সামর্থ্যকে বড় করে দেখার কিছু নেই। কারণ অনেক ছোট দলও জায়ান্টদের পরাস্ত করতে পারে। ফলে এখানে শক্তিমত্তার তুলনা করা যায় না। মাঠেই সামর্থ্যের প্রমাণ মেলে। তবে একটি ক্লাবের সব খেলোয়াড়ের সম্মিলিত আয় যদি প্রতিপক্ষের একজন খেলোয়াড়ের সমান হয়, তাহলে আলোচনা তো কিছুটা হবেই।

[ আরও পড়ুন : ‘আর্জেন্টিনার হাসপাতালে ভেন্টিলেটর দিলেন মেসি ]

প্রতি বছর পিএসজির কাছ থেকে বেতন-ভাতা বাবদ ৩৬ মিলিয়ন ইউরো পান নেইমার। ফরাসি সংবাদমাধ্যম ‘লেকিপ’র হিসাবে অবশ্য বোনাস আর অন্যান্য সুবিধা বাদে নেইমারের বার্ষিক আয় ৩০ মিলিয়ন ইউরোর কিছু বেশি।

তবে বিপুল খরচ সত্ত্বেও এখন পর্যন্ত চ্যাম্পিয়নস লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের চেয়ে বেশি দূর যেতে পারেনি পিএসজি। তবে এবার যেহেতু কোয়ার্টারের প্রতিপক্ষ নবাগত আতালান্তা, ফলে সাফল্যের আশা করতেই পারেন নেইমার-এমবাপ্পেরা।

এদিকে ইতালিয়ান সংবাদমাধ্যম ‘লা গাজেত্তা দেল্লো স্পোর্ত’র রিপোর্টে বলা হয়েছে, আতালান্তার সর্বোচ্চ আয়কারী খেলোয়াড় হলেন অধিনায়ক আলেসান্দো পাপু গোমেজ, ডুভান জাপাতা এবং লুই মুরিয়েল। তাদের প্রত্যেকে প্রতি মৌসুমে আয় করেন ১.২ মিলিয়ন ইউরো করে। বোনাসসহ সেই অংক দাঁড়ায় ১.৮ মিলিয়ন ইউরোয়।

আতালান্তার পুরো স্কোয়াডের সম্মিলিত বাৎসরিক আয় ৩৩ থেকে ৩৬ মিলিয়ন ইউরোর মধ্যে। পিএসজির নেইমার একাই সমপরিমাণ অর্থ পকেটে পুরেন। দলের আরেক দামী খেলোয়াড় এমব্বাপের বাৎসরিক বেতন ১৬ মিলিয়ন ইউরো। ব্রাজিলিয়ান সেন্টার-ব্যাক থিয়াগো সিলভা পান ১১ মিলিয়ন ইউরো।

[ আরও পড়ুন : ভিভোর বিদায়ে আইপিএল স্পনশরশিপের দৌড়ে এ বার পতঞ্জলি? ]

পিএসজিত আক্রমণভাগের তিন তারকা নেইমার, এমবাপ্পে এবং মাউরো ইকার্দি মিলে প্রতি বছর ৫৫ মিলিয়ন ইউরো ঘরে তোলেন। অন্যদিকে আতালান্তার তিন সর্বোচ্চ আয়কারী জাপাতা, মুরিয়েল এবং গোমেজ মিলে পান ৫ মিলিয়ন ইউরো। তবে মাঠের খেলায় এসবের কোনো গুরুত্ব নেই বললেই চলে। কারণ ‘পুঁচকে’ আতালান্তা ঠিকই ‘ডাকসাইটে’ পিএসজিকে হাবুডুবু খাওয়াতে পারে।

আরও পড়ুন ::

Back to top button