টলিউড

ঘুমের ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন নুসরাত

Nusrat Jahan : ঘুমের ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন নুসরাত - West Bengal News 24

টলিউডে এখন সকলের আলোচনায় অভিনেত্রী নুসরাত জাহান। বর্তমানে অন্তসত্ত্বা এই অভিনেত্রী খুব শীঘ্রই মা হচ্ছেন। ইতিমধ্যে তার বেবিবাম্পের ছবিও প্রকাশ পেয়েছে। নুসরাতের মা হওয়ার আলোচনা যখন তুঙ্গে তখনই ২০১৯ সালে স্বামী নিখিল জৈনের জন্মদিনে টালিউডের আলোচিত নায়িকা নুসরাত জাহানের অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ার ঘটনাটি নতুন করে আলোচনায় এসেছে।

ওই সময় হাসপাতালের তরফে থানায় ‘ড্রাগ ওভারডোজ’ নিয়ে রিপোর্ট করা হলেও নুসরাত ও তার স্বামী বিষয়টি অস্বীকার করেছিলেন। ২০১৯ সালের ১৭ নভেম্বর রাতে কলকাতার বাইপাস লাগোয়া একটি হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয় নুসরাতকে। একসঙ্গে অনেক ওষুধ খেয়ে ফেলার কারণেই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বসিরহাটের এ এমপি। হাসপাতালের তরফে নিয়ম মেনে ফুলবাগান থানায় তার ‘ড্রাগ ওভারডোজ’ নিয়ে রিপোর্টও করা হয়েছিল।

Nusrat Jahan : ঘুমের ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন নুসরাত - West Bengal News 24
বেবি বাম্পে প্রকাশ্যে নুসরাত

কিন্তু প্রথম থেকেই পরিবারের তরফ থেকে ঘুমের ওষুধ খেয়ে অভিনেত্রীর অসুস্থতার কথা ‘সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন’ বলে উড়িয়ে দেয়া হয়। নুসরাতের স্বামী নিখিলও জানান, ক্রনিক হাঁপানি রয়েছে নুসরাতের। তখন অনেকেই ধারণা করেছিলেন, ঘুমের ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন নায়িকা। সেই ধারণা যে ভুল ছিল না ভক্তদের সেটাই এখন নতুন করে আলোচনায় এসেছে। কারণ নুসরাত-নিখিলের সম্পর্কের তিক্ততা চলছে বহু আগ থেকেই।

২০২০ সালে ‘এসওএস কলকাতা’-র ছবির শ্যুটিং নুসরাতের জীবনে মোড় ঘোরানো ঘটনা। সেই ছবির সেটেই অভিনেতা যশ দাশগুপ্তের প্রেমে পড়েন নুসরাত। এর আগে ২০১৭ সালে ‘ওয়ান’ ছবিতে অভিনয় করতে গিয়ে বন্ধুত্ব হয়েছিল দু’জনের। তার পর থেকে তাঁদের কখনও মরুশহরে কখনও বা দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে। আবার কখনও দেখা যায় একই গাড়িতে। তাঁদের প্রেমের কাহিনি ধীরে ধীরে প্রকাশ্যে আনতেও শুরু করেন তাঁরা।

নিখিল-নুসরাতের সম্পর্ক ছেদের খবরের কয়েক মাস বাদেই ৪ জুন গুঞ্জন ওঠে, নুসরাত অন্তঃসত্ত্বা। পিতৃপরিচয় নিয়ে টানাটানি শুরু হয়। নিখিল স্পষ্ট জানিয়ে দেন, তিনি অনাগত সন্তানের জনক নন। কানাঘুষো শোনা যায়, যশই নুসরতের সন্তানের পিতা। কিন্তু সেই বিষয়ে নিয়ে এখন পর্যন্ত মুখ খোলেননি এই যুগল।

আরও পড়ুন ::

Back to top button