বিনোদন

হু হু করে বয়স কমছে যে তরুণীর!

হু হু করে বয়স কমছে যে তরুণীর!

জয়া আহসান। দুই বাংলার আবেদনময়ী এক নায়িকার নাম। তার বয়স কত হলো? বয়স দিয়ে কি নায়িকা জয়াকে মাপা যায়? যায় না। অন্য নায়িকাদের বয়স যখন হু হু করে বাড়ছে, তখন জয়ার বয়স কমছে। দিন যত যাচ্ছে তার বয়স তত কমছে। যুবতী থেকে ধীরে ধীরে হয়ে উঠছেন সদ্য কৈশোর পেরোনো ষোড়শীর মতো। রূপালি পর্দায়, সোশ্যাল মিডিয়ার পাতায় তার প্রাণচঞ্চল হাসির তোড়ে মোহমুগ্ধ ভক্তরা। অথচ কি আশ্চর্য! তার সম বয়সী অনেক নায়িকায় এখন অভিনয় করেন মায়ের ভূমিকায়। জয়ার এই তারুণ্যের পেছনের রহস্য কি? তার শরীর সচেতনতা, কঠোর পরিশ্রম, নিয়মিত ব্যায়াম। নিজের ফিটনেস ধরে রাখতে তার কসরতের অন্ত নেই। সেসব কসরতের কিছু কিছু বিষয় তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও শেয়ার করেন।

জয়া আহসানের শুরুটা নব্বই দশকে। মডেলিং দিয়ে। তারপর নাটক। নাটকের দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে ২০০৪ সালে দেখা দিলেন রূপালি পর্দায়। কখনো শায়লা হয়ে, কখনো রেনুবালা হয়ে কেড়ে নিলেন দর্শকের মন। আবার জারা শিকদার হয়ে নাচলেন বাণিজ্যিক সিনেমায়। এ যেন দশভূজা দেবী দুর্গা। শোবিজ অঙ্গনের এই দেবী’র আজ জন্মদিন।

এ দিনে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন কত বয়স হলো জয়ার? এই প্রশ্নের উত্তর না আছে গুগলে, না দিলেন জয়া নিজে। জয়া মনে করেন বয়স দিয়ে নয়, তাকে ভক্তরা স্মরণ করুক তার কাজের ভেতর দিয়ে।

উইকিপিডিয়া বলছে, জয়ার জন্ম গোপালগঞ্জ জেলায়। বাবা মুক্তিযোদ্ধা এ এস মাসউদ এবং মা রেহানা মাসউদ। মা ছিলেন একজন শিক্ষিকা। দুই বোন এক ভাইয়ের সংসার। অভিনয় শুরুর আগে জয়া নাচ ও গানের প্রতি আকৃষ্ট ছিলেন। প্রাতিষ্ঠানিক লেখাপড়ার পাশাপাশি তিনি ছবি আঁকা শিখেছিলেন।

তার অভিনীত নাটকগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- তারপরও ‘আঙুরলতা নন্দকে ভালোবাসে’, ‘এনেছি সূর্যের হাসি’, ‘চৈতা পাগল’, ‘আমাদের গল্প’, ‘নির্জন সাক্ষর’। জয়া অভিনীত সিনেমাগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, ‘গেরিলা’, ‘ডুবসাঁতার ‘, ‘চোরাবালি’, ‘পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেম কাহিনি’, ‘বিসর্জন’, ‘দেবী’, ‘বিজয়া’।

আরও পড়ুন ::

Back to top button