শেষ যাত্রায় সুব্রত মুখোপাধ্যায়, দেহ নিয়ে আসা হল রবীন্দ্রসদনে
হাসপাতাল থেকে ছুটি পাওয়ার কথা ছিল আজ, শুক্রবার। কিন্তু তার আগেরদিনই না ফেরার দেশে চলে গিয়েছেন রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়। কালীপুজোর রাতে গোটা রাজ্যে নেমে আসে অন্ধকার। প্রয়াত হন রাজ্যের বর্ষীয়ান মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়। ৭৫ বছরে সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের জীবনাবসান।
রবীন্দ্রসদনে শেষ শ্রদ্ধা সুব্রতকে
রবীন্দ্রসদনে শায়িত সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের দেহ। তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে বিশিষ্ট জনেরা। বঙ্গ রাজনীতিতে গভীর শূন্যতা। দুপুর ২টোর পর বিধানসভায় নিয়ে যাওয়া হবে দেহ।
প্রশ্নের মুখে এসএসকেএম, কী বলছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ?
সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের আইনজীবী বলছেন, কোনও চিকিত্সক ছিলেন না। এই অভিযোগ যদি সত্যি হয়, তাহলে কোথায় ছিলেন চিকিত্সকেরা? শহরের অন্যতম সরকারি হাসপাতালের উডবার্ন ওয়ার্ডের পরিকাঠামো কেমন? অন্যদিন সন্ধ্যায় সিনিয়র চিকিত্সকরা থাকেন? নাকি কালীপুজোর সন্ধ্যা বলেই কেউ ছিলেন না? একগুচ্ছ প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এসএসকেএম কর্তৃপক্ষ ঘটনার কথা অস্বীকার করছে না। তাঁরা বলছেন, ঘটনার সময়ে মেডিক্যাল বোর্ডের বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকরা ওয়ার্ডে ছিলেন না।
সন্ধ্যেবেলার রাউন্ড শেষে সুব্রত মুখোপাধ্যায়কে দেখে যান তাঁরা। সন্ধ্যার পর যে এ ধরনের কোনও ঘটনা ঘটতে পারে, এমন কোনও ইঙ্গিতই পাননি বিশেষজ্ঞরা। চিকিত্সকরা জানাচ্ছেন, যখন সুব্রত মুখোপাধ্যায় হাসপাতালে এসেছিলেন, তাঁর হৃদপিণ্ড ঠিকমতো কাজ করছিল না। তাঁর প্রবল শ্বাসকষ্ট ছিল।
সুত্র : টিভি ৯