উঃ ২৪ পরগনারাজ্য

সন্দেশখালীর নোনা জলেই সাম্রাজ্য ফুলিয়ে ফাঁপিয়েছিলেন শাহজাহান ?

ওয়েস্ট বেঙ্গল নিউজ ২৪

সন্দেশখালীর নোনা জলেই সাম্রাজ্য ফুলিয়ে ফাঁপিয়েছিলেন শাহজাহান ? - West Bengal News 24

চিংড়ি মাছের ব্যবসার আড়ালে ১৩৭ কোটি কালো টাকা সাদা করেছেন শাহজাহান। উঠে আসছে দুটি সংস্থার নাম। শাহজাহান ও তাঁর শাগরেদদের বিরুদ্ধে আম-আদমির জায়গা-জমি দখলেরও বিস্তর অভিযোগ আদালতে তুলেছেন ইডি-র আইনজীবীরা। প্রথম দফায় তদন্তে ৩১ কোটি টাকারও বেশি খোঁজ মিলেছে বলে খবর।

শোনা যায়, একটা সময় ছিল যখন পিন বা চিংড়ির চারা বিদ্যাধরী নদী থেকে ধরে ভেড়ির মাছ চাষীদের বিক্রি করতেন জেলেরা। হাজার পিনে ৫০০ টাকা রোজগার হতো। বছর চারেক আগে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি সম্রাট শাহজাহান জারি করেন নতুন ফতোয়া। স্পষ্ট বলা হয় জেলেরা ভেড়ির মালিকদের আর সরাসরি পিন বিক্রি করতে পারবেন না। সব পিন ধামাখালিতে শেখ শাহজাহানের মেয়ের নামে তৈরি পিন মার্কেটে বিক্রি করতে হবে।

জমি দখল করে মাছের ভেড়ি নির্মাণ ঘিরে একাধিকবার শাহজাহান-শিবু হাজরার বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন সন্দেশখালির সাধারণ মানুষ। স্থানীয়দের অভিযোগ, মাছ ব্যবসা ঘিরে কয়েকশো কোটি টাকার রোজগার নিশ্চিত করতেই এই ব্যবস্থা। এখানে জীবন জীবিকার পথ খুলতে গেলেও শেখ শাহজাহান। আসতে গেলেও শাহজাহান ভাইয়ের দরবার। অভিযোগ, এই দরবারে নজরানা না দিয়ে বাঁচার উপায় নেই।

দীর্ঘদিন থেকে এলাকার মাছ ব্যবসার নিয়ন্ত্রণে শাহাজহানের বাহিনীর দখলদারি কীভাবে চলছে সে কথা বলছেন সকলেই। সন্দেশখালির নোনা জলে সোনার ফসলের নাম বাগদা চিংড়ি। সেই ফসলের বীজতলা থেকে আড়তে বিক্রি, অভিযোগ প্রতি ধাপে ছিল শাহজাহান ভাইয়ের করপ্রথা।

আরও পড়ুন ::

Back to top button

দয়া করে ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপনের অনুমতি দিন

দেখে মনে হচ্ছে আপনি কোনও বিজ্ঞাপন ব্লকার ব্যবহার করছেন। আমরা বিজ্ঞাপনের উপর ভরসা করি ওয়েবসাইটের ফান্ডের জন্য