গত দু’দিনে শতাধিক ট্রলার ঘাটে ঘাটে ভিড়েছে প্রায় ৫০ থেকে ৫৫ টন ইলিশ নিয়ে। ট্রলারগুলিতে ৪০০ থেকে ৬০০ গ্রামের ইলিশ রয়েছে অনেক বেশি পরিমাণে। তবে ইলিশের ওজন খুব বেশি নয়।
এক কেজি বা তারও বেশি ওজনের ইলিশ সংখ্যায় খুবই কম। বুধ ও বৃহস্পতিবার নামখানা, ফ্রেজারগঞ্জ, পাথরপ্রতিমা, কাকদ্বীপ মৎস্যবন্দরে ভিড়েছে শতাধিক ট্রলার। প্রতি ট্রলারেই রয়েছে ইলিশ। আবহাওয়া এখন অনেকটাই অনুকূলে। মরশুমে এই প্রথম এত ইলিশ জালবন্দি করতে পেরে স্বাভাবিকভাবেই খুশি মৎস্যজীবীরা।
অপেক্ষার অবসান। ভোজনরসিক বাঙালির পাতে পড়তে চলেছে ইলিশ। ইলিশ ভাপা থেকে শুরু করে সর্ষে ইলিশ – সব কিছুর স্বাদ গ্রহণ করতে উদগ্রীব আমজনতা। এতদিন আশানুরূপ মেলেনি মাছ। তাই বেশ বিমর্ষ ছিলেন মৎস্যজীবীরা। মুদ্র ফেরত মৎস্যজীবীরা জানান, এখনও সমুদ্রে রয়েছে প্রায় হাজার দেড়েক ট্রলার।
সমুদ্রে ইলিশের ঝাঁকও রয়েছে। সেই ইলিশ জালবন্দি করে প্রতিদিনই বিভিন্ন মৎস্যবন্দরে ফিরছে প্রায় ৪০ থেকে ৫০ টি করে ট্রলার। প্রতি ট্রলারেই রয়েছে প্রচুর ইলিশ। ভালো মত বৃষ্টি হওয়ায় পর্যাপ্ত ইলিশ পাওয়ার ব্যপারে আশাবাদী মৎস্যজীবীরা।