সরকারি দপ্তরে বিদ্যুতের বিল বকেয়া রাখা আটকাতে এবার প্রিপেড মিটার বসানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে শুধু সরকারি অফিসেই নয়, ধাপে ধাপে শিল্প এবং বাণিজ্যিক সংযোগের ক্ষেত্রেও প্রিপেড পদ্ধতি চালু করতে চায় বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থা।
এরপরে পুরসভা এবং পঞ্চায়েত গুলোতেও প্রিপেড মিটার বসানোর লক্ষ্য রয়েছে। একসঙ্গে কয়েক মাসের টাকা জমা দেওয়া গেলেও মাসে মাসে রিচার্জের কথাই বলেছে অর্থ দপ্তর। এর জন্য ট্রেজারি থেকে আগাম টাকাও পাওয়া যাবে। তবে নির্দেশে এটাও স্পষ্ট করা হয়েছে যে কোনও অফিস রিচার্জের জন্য নেওয়া টাকা দিয়ে বিদ্যুৎ বিলের বকেয়া টাকা মেটাতে পারবে না।
সরকারি দপ্তরের বিদ্যুতের বিল বকেয়া রাখা আটকাতেই নয়া পরিকল্পনা বলে জানা গিয়েছে। অভিযোগ, এক হাজার কোটি টাকার বেশি বিদ্যুতের টাকা বকেয়া রয়েছে নানা সরকারি দপ্তরের। রাজ্যের অর্থ দপ্তর গত ২৮ অক্টোবর একটি নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে। তাতে বলা হয়েছে, বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থা সব সরকারি অফিসে ‘স্মার্ট ইলেকট্রিক মিটার’ বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সব দপ্তর আগাম বিদ্যুতের খরচ ‘রিচার্জ’ করে নিতে পারবে। একসঙ্গে কয়েক মাসের টাকা জমা দেওয়া গেলেও মাসে মাসে রিচার্জের কথাই বলেছে অর্থ দপ্তর। এর জন্য ট্রেজারি থেকে আগাম টাকাও পাওয়া যাবে।তবে নির্দেশে এটাও স্পষ্ট করা হয়েছে যে কোনও অফিস রিচার্জের জন্য নেওয়া টাকা দিয়ে বিদ্যুৎ বিলের বকেয়া টাকা মেটাতে পারবে না।
স্মার্ট মিটার , আগাম বিল দিলে তবেই মিলবে বিদ্যুৎ। সরকারি অফিসগুলোকে নিয়ম মেনে মোবাইল ফোনের মতো বিদ্যুতের মিটার ‘রিচার্জ’ করাতে হবে। সরকারি অফিসগুলোকে নিয়ম মেনে মোবাইল ফোনের মতো বিদ্যুতের মিটার ‘রিচার্জ’ করাতে হবে। অর্থাৎ আগাম দিয়ে রাখতে হবে বিদ্যুৎ খরচের টাকা। সরকারি দপ্তরের বিদ্যুতের বিল বকেয়া রাখা আটকাতেই নয়া পরিকল্পনা বলে জানা গিয়েছে।