ক্রিকেট

ব্র্যান্ড ভ্যালুতে ধারেকাছেও নেই অন্য টি-২০ টুর্নামেন্টে! কীভাবে ক্রোড়পতি বিনোদনমুলক ক্রিকেট টুর্নামেন্টে পরিণত আইপিএল ?

ওয়েস্ট বেঙ্গল নিউজ ২৪

ব্র্যান্ড ভ্যালুতে ধারেকাছেও নেই অন্য টি-২০ টুর্নামেন্টে! কীভাবে ক্রোড়পতি বিনোদনমুলক ক্রিকেট টুর্নামেন্টে পরিণত আইপিএল ? - West Bengal News 24

আজ ১৮ বছর পার করে সেই আইপিএল বিশ্বের অন্যতম বড় টুর্নামেন্টে পরিণত। ক্রিকেটকে গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে ও আরও বেশি জনপ্রিয় ও আকর্ষণীয় করে তুলতে ২০০৮ সালে শুরু হয়েছিল ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ। আইপিএলের ব্র্যান্ড ভ্যালু বাড়াতে সবচেয়ে অবদান রেখেছে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের বিজ্ঞাপন। ২০২৫ সালে টিভি, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম, টিম স্পনসরশিপ এবং মাঠের ভিতরের বিজ্ঞাপন থেকে আইপিএল প্রায় ৬ হাজার থেকে ৭ হাজার কোটি টাকা বিজ্ঞাপন রাজস্ব আয় করবে বলে মনে করা হচ্ছে।

আইপিএল শুধুমাত্র ভারতে জনপ্রিয় এমনটা নয়। বিদেশেও একইভাবে আইপিএলের ম্যাচে চোখ রাখেন প্রবাসী ভারতীয় থেকে বিদেশি অনেক মানুষ। ফলে বিজ্ঞাপনদাতাদের লক্ষ্য শুধুমাত্র ভারতীয় জনগণ, এমনটা ভাবার কোনও কারণ বা অবকাশ নেই। আশা করা হচ্ছে এই বছরের মধ্যে আইপিএলের ব্র্যান্ডভ্যালু ৭০০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে।

সময় যত এগোচ্ছে তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে আইপিএলের বিভিন্ন নতুন নতুন ব্যাপার। এর মধ্যে রয়েছে ফ্যান্টাসি লিগ, এনএফটি কার্ড, ফ্যানপার্কের মতো বিষয়। আর এই ভাবেই একটি টুর্নামেন্ট থেকে একটি কোটি কোটি টাকার ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে আইপিএল।

মুম্বই, চেন্নাই, কলকাতা ও ব্যাঙ্গালুরু – চারটি দলের মিলিত ব্র্যান্ড মূল্য আজ ১০০ মিলিয়ন ডলার বা ৮৫৬ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা ছাড়িয়ে গিয়েছে। আইপিএলের প্রতিটা দলের একাধিক স্পনসর থাকে। জার্সি স্পনসর, অফিশিয়াল ড্রিঙ্ক স্পনসর। এছাড়াও আইপিএলের টাইটেল স্পনসরের থেকেও মোটা অঙ্কের টাকা পায় বিসিসিআই।

মুম্বই ইন্ডিয়ান্স, চেন্নাই সুপার কিংস, কলকাতা নাইট রাইডার্সের মতো দলগুলো আজ শুধু আইপিএলের দল নেই। হাজার হাজার কোটি টাকার সংস্থায় পরিণত হয়েছে। এছাড়াও আইপিএলের দলগুলো জার্সি, টুপি, টিশার্ট বা স্কার্ফের মতো পণ্য বিক্রি করে বিপুল টাকা উপার্জন করে।

আরও পড়ুন ::

Back to top button

দয়া করে ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপনের অনুমতি দিন

দেখে মনে হচ্ছে আপনি কোনও বিজ্ঞাপন ব্লকার ব্যবহার করছেন। আমরা বিজ্ঞাপনের উপর ভরসা করি ওয়েবসাইটের ফান্ডের জন্য