পাড়ার মোড়ে বসা এক ফুচকা বিক্রেতার বার্ষিক আয় ৪০ লক্ষ টাকা! কি অবাক হচ্ছেন ? জানা গিয়েছে, ওই ফুচকা বিক্রেতার জিএসটি রেজিস্ট্রেশনও নেই। কোনও ব্যবসায়ীর বার্ষিক টার্নওভার বা আয় ২০ লাখ টাকার বেশি হলে, তার জিএসটি রেজিস্ট্রেশন করা বাধ্যতামূলক।
বার্ষিক আয়ের সীমা পার করায় প্রশাসনের তরফে ফুচকা বিক্রেতাকে জিএসটি নোটিস পাঠানো হয়েছে। প্রসঙ্গত, তামিলনাড়ুর এই ফুচকা বিক্রেতার মতো বহু ছোট ব্যবসায়ীই রয়েছেন, যাদের জিএসটি রেজিস্ট্রেশন নেই। বহু দোকানি এখনও নগদ টাকাতেই লেনদেন করেন। তারাও কর ফাঁকি দেন।
অনলাইনে ইউপিআই পেমেন্টের লেনদেন খতিয়ে দেখতেই চক্ষু চড়কগাছ। ৪০ লক্ষ টাকার আয় দেখেই পাঠানো হয়েছে জিএসটি নোটিস। তামিলনাড়ু সরকারের তরফে জিএসটি নোটিস পাঠানো হয়েছে ওই ফুচকা বিক্রেতাকে। জানা গিয়েছে, ফোনপে, রেজরপে-র মতো বিভিন্ন অনলাইন পেমেন্ট মাধ্যমে এত টাকা পেয়েছেন।