জীবন যাত্রা

যে ৫টি কারণে “ফ্লার্ট” করা আপনার জন্য ভালো

যে ৫টি কারণে “ফ্লার্ট” করা আপনার জন্য ভালো - West Bengal News 24

বেশ মজা লাগছে কয়েকদিন ধরে মেয়ে বা ছেলেটির সাথে কথা বলতে। প্রতিদিনই ফেসবুকে চ্যাট করা হয়, ফোনে কথা হয়। এটা ঠিক বন্ধুত্ব না, মনে হয় যেন তার চাইতে একটু বেশি কিছু। আবার ঠিক যেন প্রেমও নয়। এমন সম্পর্ককে ‘ফ্রেন্ডশিপ’ না বলে ‘ফ্লার্টশিপ’ বলাই ভালো। অনেকের কাছে খারাপ মনে হলেও এই ফেসবুকের জামানায় সবাই কমবেশি এমনটা করেন তা অস্বীকার করার উপায় নেই। ভালোই তো লাগে ফ্লার্ট করতে। দিন শেষে মনটাই ভালো হয়ে যায় কিছুক্ষন ফ্লার্ট করে!

প্রায় সবাই জীবনের কোনো না কোনো সময় ফ্লার্টিং করে থাকে। আপনি যদি সিঙ্গেল হয়ে থাকেন, এবং ফ্লার্টিং যদি খুব বেশি ক্ষতিকর পর্যায়ের না হয় তাহলে সেটাতে কোনো ক্ষতি নেই। বরং টুকটাক ফ্লার্টিং করার কিছু উপকার আছে বটে। আসুন জেনে নেয়া যাক ফ্লার্টিং এর কিছু মজার উপকারিতা।

আত্মবিশ্বাস বাড়ায়
ফ্লার্টিং করা মানেই একে অপরের প্রশংসা করা। বিপরীত লিঙ্গের একটি মানুষের কাছ থেকে প্রশংসা শুনতে সবাই ভালোবাসে। বিপরীত লিঙ্গের কারো কাছ থেকে প্রশংসা পেলে মানুষ আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠে এবং নিজের সম্পর্কে ধারণা ভালো হয়। ফলে নিজের প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টি হয়, যা খুবই জরুরি।

যে ১০টি “সাধারণ” ভুলেই চাকরি থেকে ছাঁটাই হতে পারেন আপনি!

মন ভালো করে দেয়
ফ্লার্ট করলে মন ভালো হয় যায়। বিপরীত লিঙ্গের কারো সাথে হাসি ঠাট্টা, গল্প-স্বল্পের মাধ্যমে ফ্লার্টিং করলে কিছুক্ষণের মধ্যেই মন ভালো হয়ে যায়। মন ভালো করে এমন বিশেষ হরমোনের উৎপাদনের মাধ্যমে ভালো লাগার অনুভূতি সৃষ্টি হয় এবং বেশ ফুরফুরে মেজাজে থাকা যায়।

বিষন্নতা ও মানসিক চাপ কমায়
ফ্লার্ট করলে মানসিক চাপ ও বিষণ্ণতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। প্রচন্ড মানসিক চাপ ও বিষন্নতা শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। কিন্তু প্রতিদিনের নানান ঝামেলায় একেবারে মানসিক চাপ মুক্ত থাকাও সম্ভব নয়। কিন্তু এই মানসিক চাপ ও বিষন্নতা দূর করার খুব সহজ একটি উপায় হলো টুকটাক নিরীহ প্রকৃতির ফ্লার্টিং করা।

একাকীত্ব দূর করে
অনেকেই প্রচন্ড একাকীত্বে ভুগে থাকেন। যারা একাকীত্বে ভুগছেন তাদের একাকীত্ব দূর করবে ফ্লার্টিং। নিজের মনের কথা গুলো বলার একজন মানুষ পাওয়া যায় বলে দুঃখ-আনন্দ ভাগাভাগি করে নেয়া যায়। সারাক্ষণই মনের কথাগুলো বলার এবং মানসিকভাবে সহযোগীতা করার মত একজন মানুষ থাকে। ফলে একা থাকার কষ্ট অনুভূত হয় না।

ডিভোর্সের পর ভয় পাচ্ছেন দ্বিতীয় বিয়েতে?

কর্মশক্তি বাড়ায়
ফ্লার্টিং করলে অ্যাড্রেনালিন হ্রাস হয়। ফলে পুরো শরীরে উদ্দীপনা সৃষ্টি হয় এবং রক্তচলাচল বৃদ্ধি পায়। ফলে কর্ম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও কাজের মনোযোগ ও স্মৃতিশক্তিও বৃদ্ধি পায় অ্যাড্রেনালিন হ্রাসের ফলে।

আরও পড়ুন ::

Back to top button

দয়া করে ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপনের অনুমতি দিন

দেখে মনে হচ্ছে আপনি কোনও বিজ্ঞাপন ব্লকার ব্যবহার করছেন। আমরা বিজ্ঞাপনের উপর ভরসা করি ওয়েবসাইটের ফান্ডের জন্য