পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতা দখলের পরেও আক্রমণ এবং তাদের প্রতিহিংসার রাজনীতি বন্ধ করেনি।পশ্চিমবঙ্গের সামান্য রাজনীতি করার অপরাধে শাসকদলের বিরোধিতা করার অপরাধে মুখ্যমন্ত্রী শপথ নেওয়ার পরেও ৩১ জন খুন হয়ে গেলেন। এর থেকে বেরোবার পথ কী দেশের বিচার ব্যবস্থাকে ভাবতে হবে। কারণ এই মুহূর্তে রাজ্যে আইনের শাসন নেই এমনটাই অভিযোগ তোলেন সাংবাদিক বৈঠকে বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য।
তিনি বলেন, বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টে দেখা উচিত। বিজেপি গণতান্ত্রিকভাবেই তৃণমূলের মোকাবিলা করবে বলে জানান তিনি। তিনি আরও বলেন, যাদের দ্বারা ২১শে জুলাই কংগ্রেসের নেতারা খুন হয়েছিলেন এবং পরবর্তীকালে যাদের হাতে অনেক তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী খুন হয়েছিলেন , যে সিপিএমের বিরোধিতা করে তৃণমূল কংগ্রেস ক্ষমতায় এসেছে যারা ক্ষমতায় আসার পরেও এই রাজনীতি চালিয়ে এসেছে দুর্ভাগ্যবশত বা সৌভাগ্যবশত বিমানবাবু তাঁর নেতৃত্বকে মেনে নিয়েছেন। সময়টা একটু ভুল হল ।
একুশের জুলাইয়ের দিন বামেরা মমতার কাছে ক্ষমা চাইতে পারত তাহলে বঙ্গবাসীর বুঝতে সুবিধা হত। দিল্লিতে কুস্তি বাংলায় দোস্তি । জ্যোতি বসুর পার্টি একটি উদ্ধত্য পার্টির কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন। যাদের কারণে সিপিএমের বহু কর্মীর প্রাণহানি হয়েছিল কিন্তু আজ পরিস্থিতির বাধ্যবাধকতায় সিপিআইএম বিধানসভায় শূণ্য লোকসভার শূন্য হয়ে যাওয়ার কারণে আগামী নির্বাচনে কোনো সংখ্যালঘু এলাকা থেকে তাদের প্রতিনিধিত্ব উঠে আসতে পারে তার জন্য তারা আত্মসমর্পণ করলেন।
সূত্র : প্রথম কলকাতা