মার্চেই কেন্দ্রীয় বাজেট, প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে পরিকল্পনা কি? নজরে মোদি সরকারের বাজেট
ওয়েস্ট বেঙ্গল নিউজ ২৪
শুধু সাধারণ মানুষই নয়, গোটা বিশ্বেরই নজর রয়েছে এই বাজেটের দিকে। মাসের শেষেই বাজেট। তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর এটাই প্রথম বাজেট মোদী সরকারের। স্বাভাবিকভাবেই সাধারণ মানুষের নজর এই বাজেটের দিকে, রয়েছে অনেক প্রত্যাশা।
১. আগামী ২০২৯ সালের মধ্যে ভারতের প্রতিরক্ষা ও অ্যারোস্পেস মার্কেট ১১.৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছতে পারে বলেই পূর্বাভাস। এর মধ্যে প্রাইভেট সেক্টরগুলির অংশগ্রহীতা ৮ বছরে সর্বোচ্চ হতে পারে। ২২ শতাংশ বিনিয়োগ প্রাইভেট ক্ষেত্রগুলি থেকে আসতে পারে।
২. আমদানিতে এই ছাড়ের অধীনে ৩৫০০ কেজির মিলিটারি হেলিকপ্টার থেকে শুরু করে গ্রাউন্ড সাপোর্ট ইক্যুইপমেন্ট, অ্যাসোসিয়েট রোল ইক্যুইপমেন্ট, গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিং ইক্যুইপমেন্ট সহ একাধিক পণ্য রয়েছে।
৩. ২০২৩-২০২৪ অর্থবর্ষে রেকর্ড হারে প্রতিরক্ষা সামগ্রী রফতানি করা হয়েছে। ২১ হাজার ৮৩ কোটি টাকার পণ্য রফতানি করা হয়েছিল।
৪. বৈদেশিক নির্ভরতা কমাতে ও দেশের অন্দরেই উৎপাদন বাড়াতে ২০২৯ সাল পর্যন্ত প্রতিরক্ষা খাতে নির্দিষ্ট কিছু পণ্য আমদানিতে ছাড় ঘোষণা করা হয়েছিল। সেই ছাড়ের মেয়াদ বাড়ানো হতে পারে।
৫. ২০২৯ সালের মধ্যে প্রতিরক্ষা খাতে রফতানি বাড়িয়ে ৫০ হাজার কোটি টাকা হতে পারে।
৬. বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও বাজেটে বরাদ্দ বৃদ্ধি হতে পারে প্রতিরক্ষা খাতে।
মাজ়াগন ডক শিপবিল্ডার্স লিমিটেড- নবরত্ন সম্মান প্রাপ্ত এই সংস্থা নৌ বাহিনীর সামরিক জাহাজ তৈরি করে। আধুনিক পরিকাঠামোয় বিশেষ নজর দেয় এই সংস্থা।
ভারত ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড (BEL) – প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ইলেকট্রনিক্স ও কমিউনিকেশন সিস্টেম সরবরাহকারী অন্যতম সংস্থা।
কোচি শিপইয়ার্ড – জাহাজ সারাইয়ের সংস্থা এটি।
ভারত ডায়নামিক্স লিমিটেড (BDL)- মিসাইল সিস্টেম ও স্ট্রাটেজিক ডিফেন্স সামগ্রী তৈরিতে অন্যতম সংস্থা। পাশাপাশি নন-ডিফেন্স সেক্টরেও কাজ করে এই সংস্থা।
বিইএমএল লিমিটেড – প্রতিরক্ষা, খনি ও নির্মাণ সামগ্রী উৎপাদনকারী সংস্থা এটি।