রাজ্য

প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে থাকলেও বলার সুযোগ পাননি মমতা: সূত্র

প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে থাকলেও বলার সুযোগ পাননি মমতা: সূত্র

 

নয়াদিল্লি: প্রথমটায় জল্পনা থাকলেও শেষমেস প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু তিনি কিছু বলার সুযোগ পাননি বলে সূত্রের খবর।

সোমবার সকালে একাধিক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক ডেকেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ৩ মে-র পর লকডাউন পরবর্তী পর্যায় নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল। যদিও ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে হওয়া সেই বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রীদের বলার জন্য ‘স্লট’ বেঁধে দেওয়া হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। তার ফলে, অনেকেই কথা বলার সুযোগ পাননি।

এদিন স্লট না পাওয়ায় উপস্থিত ছিলেন না কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাহি বিজয়ন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও কথা বলার সুযোগ পাননি বলে জানা গিয়েছে। সূত্রের খবর, তিনি ওই বৈঠকে উপস্থিত থেকে দেখেছেন। তিনি কিছু বলেছেন কিনা, তা এখনও জানা যায়নি।

সূত্রের খবর, বড় বড় রাজ্যগুলিকে কিছু বলতে দেওয়া হয়নি বলে ক্ষুন্ন হয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বৈঠকের আগে রবিবার, সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাত্‍কারে মমতা বলেন, ‘একজন সাধারণ নাগরিক এবং তৃণমূল নেত্রী হিসেবে আমি চাই লকডাউন জারি থাকুক।’ তাঁর মতে, ‘৪ মে থেকে শুরু হওয়া সপ্তাহে ২৫ শতাংশ লকডাউন প্রত্যাহার করা হোক। আগামী ৪ মে-র পরে দ্বিতীয় সপ্তাহে ৫০ শতাংশ পুনরায় খুলে দেওয়া হোক। আর ৪ মে-র দু সপ্তাহ পরে সম্পূর্ণ লকডাউন প্রত্যাহার করা হোক।’ এভাবে লকডাউন তোলা হলে একদিকে সংক্রমণের হারও কমানো যাবে অন্যদিকে পরিস্থিতিও সামাল দেওয়া সম্ভব হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

সুত্র:কলকাতা24×7

নয়াদিল্লি: প্রথমটায় জল্পনা থাকলেও শেষমেস প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু তিনি কিছু বলার সুযোগ পাননি বলে সূত্রের খবর।

সোমবার সকালে একাধিক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক ডেকেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ৩ মে-র পর লকডাউন পরবর্তী পর্যায় নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল। যদিও ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে হওয়া সেই বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রীদের বলার জন্য ‘স্লট’ বেঁধে দেওয়া হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। তার ফলে, অনেকেই কথা বলার সুযোগ পাননি।

এদিন স্লট না পাওয়ায় উপস্থিত ছিলেন না কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাহি বিজয়ন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও কথা বলার সুযোগ পাননি বলে জানা গিয়েছে। সূত্রের খবর, তিনি ওই বৈঠকে উপস্থিত থেকে দেখেছেন। তিনি কিছু বলেছেন কিনা, তা এখনও জানা যায়নি।

সূত্রের খবর, বড় বড় রাজ্যগুলিকে কিছু বলতে দেওয়া হয়নি বলে ক্ষুন্ন হয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

বৈঠকের আগে রবিবার, সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাত্‍কারে মমতা বলেন, ‘একজন সাধারণ নাগরিক এবং তৃণমূল নেত্রী হিসেবে আমি চাই লকডাউন জারি থাকুক।’ তাঁর মতে, ‘৪ মে থেকে শুরু হওয়া সপ্তাহে ২৫ শতাংশ লকডাউন প্রত্যাহার করা হোক। আগামী ৪ মে-র পরে দ্বিতীয় সপ্তাহে ৫০ শতাংশ পুনরায় খুলে দেওয়া হোক।

আর ৪ মে-র দু সপ্তাহ পরে সম্পূর্ণ লকডাউন প্রত্যাহার করা হোক।’ এভাবে লকডাউন তোলা হলে একদিকে সংক্রমণের হারও কমানো যাবে অন্যদিকে পরিস্থিতিও সামাল দেওয়া সম্ভব হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

সুত্র:কলকাতা24×7

আরও পড়ুন ::

Back to top button