রাজ্য

২৪ ঘণ্টায় ফের করোনা আক্রান্ত ৩ হাজারের বেশি, সুস্থতার হার ৭৪.৪৮%

২৪ ঘণ্টায় ফের করোনা আক্রান্ত ৩ হাজারের বেশি, সুস্থতার হার ৭৪.৪৮% - West Bengal News 24

বাংলায় একদিনে কমল মৃতের সংখ্যা। বাড়ল সুস্থ হয়ে উঠার হার। কমল টেস্টের সংখ্যা। রবিবারের রাজ্য স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিনের পরিসংখ্যান অনুযায়ী,বাংলায় একদিনে কিছুটা কমল মৃতের সংখ্যা। গত ২৪ ঘন্টায় মৃত্যু হয়েছে ৫১ জনের। শনিবার ছিল ৫৮ জন। শুক্রবার ছিল ৬০ জন।

তবে এই পর্যন্ত মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ২,৪২৮ জন। একদিনে আক্রান্ত তিন হাজারের বেশি। পরিসংখ্যান অনুযায়ী,গত ২৪ ঘন্টায় আক্রান্ত ৩,০৬৬ জন। শনিবার ছিল ৩,০৭৪ জন। শুক্রবার ছিল ৩,০৩৫ জন। তবে এই পর্যন্ত রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১ লক্ষ ১৬ হাজার ৪৯৮ জন।

অ্যাক্টিভ আক্রান্তের সংখ্যাটাও বেড়ে হয়েছে ২৭ হাজার ২৯৯ জন। একদিনে বেড়েছে মাত্র ৮০ জন। গত ২৪ ঘন্টায় সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছেন ২,৯৩৫ জন। শনিবার ছিল ২,৬৪৭ জন। শুক্রবার ছিল ২,৫৭২ জন। তবে এই পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৮৬ হাজার ৭৭১ জন।

সুস্থ হয়ে উঠার হার বেড়ে হল ৭৪.৪৮ শতাংশ। শনিবার ছিল ৭৩.৯১ শতাংশ। শুক্রবার ছিল ৭৩.৫৭ শতাংশ। অর্থাত্‍ বাংলায় প্রতিদিনই বাড়ছে সুস্থ হয়ে উঠার হার। একদিনে কিছুটা কমল টেস্টের সংখ্যা। গত ২৪ ঘন্টায় টেস্ট হয়েছে ৩২ হাজার ২৮৬ টি। শনিবার ছিল ৩৪ হাজার ২১৪ টি। শুক্রবার ছিল ৩১ হাজার ৩১৭ টি।

[ আরও পড়ুন : সুশান্তের ময়নাতদন্তের রিপোর্ট সম্পূর্ণ নয়, নয়া মোড় তদন্তে ]

এই পর্যন্ত মোট টেস্টের সংখ্যা ১৩ লক্ষ ১৪ হাজার ৭৭২টি। প্রতি ১০ লক্ষ জনসংখ্যায় টেস্টের সংখ্যা বেড়ে হল ১৪,৬০৯ জন। যে ৫১ জনের মৃত্যু হয়েছে তাদের মধ্যে কলকাতার ১৩ জন। উত্তর ২৪ পরগনারও ১০ জন। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ৪ জন। হাওড়া ৯ জন। হুগলি ১ জন। পূর্ব বর্ধমান ২ জন। পূর্ব মেদিনীপুর ৩ জন।

নদিয়া ১ জন। মালদা ১ জন। জলপাইগুড়ি ২ জন। দার্জিলিং ৫ জন। এর আগে যে ৫৮ জনের মৃত্যু হয়েছিল, তাদের মধ্যে কলকাতার ছিল ২১ জন। উত্তর ২৪ পরগনারও ১৫ জন। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ৫ জন। হাওড়া ৪ জন। হুগলি ২ জন। পশ্চিম বর্ধমান ১ জন। পূর্ব মেদিনীপুর ৩ জন। নদিয়া ১ জন। মুর্শিদাবাদ ১ জন। মালদা ১ জন। দক্ষিণ দিনাজপুর ১ জন। উত্তর দিনাজপুর ১ জন। জলপাইগুড়ি ১ জন। দার্জিলিং ২ জন।

এই মুহূর্তে সরকারি এবং বেসরকারি মিলিয়ে রাজ্যে ৬৬টি ল্যাবরেটরিতে করোনা টেস্ট হচ্ছে। আরও ৭ টি ল্যাবরেটরি অপেক্ষায় রয়েছে। বাংলায় ৮৪ টি সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতালে আইসোলেশন শয্যা তৈরি করা হয়েছে। এর মধ্যে সরকারি ২৯ টি হাসপাতাল ও ৫৫ টি বেসরকারি হাসপাতাল রয়েছে। হাসপাতালগুলিতে আইসিইউ শয্যা রয়েছে ১,২৪৩টি, ভেন্টিলেশন সুবিধা রয়েছে ৭৯০টি।

কিন্তু সরকারি কোয়ারেন্টাইন সেন্টার রয়েছে ৫৮২টি। শনিবারের রাজ্য স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিনের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২৪ ঘন্টায় মৃত্যু হয়েছিল ৫৮ জনের। শুক্রবার ছিল ৬০ জন। বৃহস্পতিবার সংখ্যাটা ছিল ৫৬ জনে। মোট মৃতের সংখ্যাটা ছিল ২,৩৭৭ জন। একদিনে আক্রান্ত ছিল ৩,০৭৪ জন। শুক্রবার ছিল ৩,০৩৫ জন। বৃহস্পতিবার ছিল ২,৯৯৭ জন। রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যাটা ছিল ১ লক্ষ ১৩ হাজার ৪৩২ জন।

[ আরও পড়ুন : বেজিংয়ে দাঁড়িয়ে চিনা আগ্রাসন নিয়ে সরব ভারত ]

অ্যাক্টিভ আক্রান্তের সংখ্যাটাও বেড়ে হয়েছিল ২৭ হাজার ২১৯ জন। ২৪ ঘন্টায় সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছিলেন ২,৬৪৭ জন। শুক্রবার ছিল ২,৫৭২ জন। বৃহস্পতিবার ছিল ২৪৯৭ জন। মোট সুস্থ হয়ে উঠেছিলেন ৮৩ হাজার ৮৩৬ জন। সুস্থ হয়ে উঠার হার বেড়ে হয়েছিল ৭৩.৯১ শতাংশ।

শুক্রবার ছিল ৭৩.৫৭ শতাংশ। বৃহস্পতিবার ছিল ৭৩.২৫ শতাংশ। বুধবার ছিল ৭২.৯৬ জন। অর্থাত্‍ বাংলায় প্রতিদিনই বাড়ছে সুস্থ হয়ে উঠার হার।

 

সুত্র: কলকাতা24×7

আরও পড়ুন ::

Back to top button

দয়া করে ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপনের অনুমতি দিন

দেখে মনে হচ্ছে আপনি কোনও বিজ্ঞাপন ব্লকার ব্যবহার করছেন। আমরা বিজ্ঞাপনের উপর ভরসা করি ওয়েবসাইটের ফান্ডের জন্য