বিনোদন

বলিউডের সবচেয়ে ‘দামি’ বিচ্ছেদ, টাকার অঙ্ক শুনলে চমকে উঠবেন!

বলিউডের সবচেয়ে ‘দামি’ বিচ্ছেদ, টাকার অঙ্ক শুনলে চমকে উঠবেন! - West Bengal News 24

বলিউড বলে কথা। রঙিন দুনিয়ায় কখন কে কার সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছেন, তা বোঝা দায়। আবার কার কখন বিচ্ছেদ হচ্ছে, তা নিয়েও জল্পনা অব্যাহত। কিন্তু, বলিউডের বিভিন্ন দম্পতিদের বিচ্ছেদের গল্প জানেন? আজ তেমনই কিছু সেলিব্রিটি দম্পতির কথা বলা হবে, যাদের বিচ্ছেদ হয়েছে, কিন্তু, বিচ্ছেদের ‘মূল্য’ শুনলে চক্ষু চড়কগাছ হয়ে যাবে আপনার। অর্থাত, বিয়ের পর ওইসব সেলেব দম্পতিদের বিচ্ছেদ নিয়েও রীতিমত ভরে গিয়েছে সংবাদমাধ্যমের পাতা। ওইসব সেলিব্রিটিদের বিচ্ছেদ নিয়ে এক এক সময় মেতে উঠেছে সংবাদমাধ্যম।

হৃত্বিক-সুজান :
হৃত্বিক রোশনের সঙ্গে সুজন খানের বিয়ে ভেঙে যায় ১৪ বছর পর। দুই ছেলের জন্মের জন্মের পর হৃত্বিকের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ করে আলাদা থাকতে শুরু করেন সুজান। জানা যায়, বিচ্ছেদের সময় সুজান ৪০০ কোটি নেন হৃত্বিকের কাছ থেকে। যদিও শেষ পর্যন্ত ৩৮০ কোটিতে সুজানের সঙ্গে রফা হয় ওই অভিনেতার।

সাইফ- অমৃতা :
২০০৪ সালে সাইফ আলি খানের সঙ্গে বিয়ে ভেঙে যায় অমৃতা সিংয়ের। সেই সঙ্গে ইতি হয় তাঁদের ১৩ বছরের সংসার জীবনের। ২০০৪ সালে অমৃতাকে ৫ কোটি দিতে হয় সাইফের।

সঞ্জয়-কারিশ্মা :
২০১৩ সালে সঞ্জয় কাপুরের বিরুদ্ধে বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা করেন কারিশ্মা কাপুর। ২০১৬ সালে শেষ পর্যন্ত ওই ২ জনের বিচ্ছেদ হয়। সঞ্জয়ের কাছ থেকে খোরপোষ বাবদ কারিশ্মা পান ৭ কোটি।

প্রভু দেবা-রামলা :
প্রভু দেবার সঙ্গে তার স্ত্রী রামলার বিচ্ছেদ হয় ২০১২ সালে। ওই সময় প্রভুকে ২০-২৫ কোটির সম্পত্তি দিতে হয় রামলাকে। নগদ দিতে হয় ১০ লাখ সঙ্গে ২টি গাড়ি।

অনুরাগ-কল্কি :
২০১১ সালে পরিচালক অনুরাগ কাশ্যপকে বিয়ে করেন অভিনেত্রী কল্কি কোয়েচলিন। ২০১৫ সালে তাদের বিচ্ছেদ হয়। কিন্তু ওই সময় অনুরাগের বিগ বাজেটের সিনেমা বম্বে ভেলভেট মুখ থুবড়ে পড়ে। ফলে, কল্কি কিছুটা হলেও কম খোরপোষে রাজি হন বলে খবর।

ফারহান-আধুনা :
২০১৬ সালে আধুনা আখতারের সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙ্গে বেরিয়ে আসেন ফারহান আখতার। দুই মেয়ে সাখিয়া আর আকিরা মায়ের সঙ্গে থাকছে। তাদের লালনপালনের জন্য অধুনাকে পরিমান মত খোরপোষ দিতে হয় ফারহানকে। পাশাপাশি মুম্বাইয়ের ব্যান্দ্রায় এক হাজার স্কয়ার ফিটের একটি ফ্ল্যাটও দিতে হয়েছে অধুনাকে।

আরও পড়ুন ::

Back to top button

দয়া করে ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপনের অনুমতি দিন

দেখে মনে হচ্ছে আপনি কোনও বিজ্ঞাপন ব্লকার ব্যবহার করছেন। আমরা বিজ্ঞাপনের উপর ভরসা করি ওয়েবসাইটের ফান্ডের জন্য