Jannah Theme License is not validated, Go to the theme options page to validate the license, You need a single license for each domain name.
স্বাস্থ্য

কচুর এত পুষ্টিগুণ!

কচুর এত পুষ্টিগুণ! - West Bengal News 24

​উপমহাদেশের সহজলভ্য শাক বা সবজি কচুর রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ। অনেকের কাছেই এই খাবার প্রিয়। বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা পেতে খাবারের তালিকায় রাখতে পারেন কচু বা কচু শাক।

কচুর উপকারিতা-

কচুতে আছে আয়রন, যা রক্ত শূন্যতা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। যাদের রক্ত শূন্যতা আছে তারা নিয়মিত কচু খেলে উপকার পাবেন।

কচুতে আছে নানা রকমের ভিটামিন যা গর্ভবতী মা ও শিশুর জন্য দারুণ উপকারী। কচু দামেও বেশ সস্তা, তাই দরিদ্র পরিবারের গর্ভবতী নারীরা ভিটামিন ও আয়রনের চাহিদা পূরণের জন্য কচু খেতে পারেন।

কচুর ডাঁটায় প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে, তাই গরমের সময় কচুর ডাঁটায় রান্না করে খেলে শরীরের পানির ঘাটতি পূরণ হয়

কচুর শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ,বি,সি,ক্যালসিয়াম ও লৌহ। ভিটামিন এ জাতীয় খাদ্য রাতকানা প্রতিরোধ করে আর ভিটামিন সি শরীরের ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। তাই শিশুদের ছোট বেলা থেকেই কচুর শাক খাওয়ানো উচিত। কচু রক্তের কোলেস্টেরল কমাতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। সেইসঙ্গে উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য কচু বেশ উপকারী।

​এর মধ্যে ফাইবার, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন ই পাওয়া যায়। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি অন্ত্র এবং হার্টেও এর উপকার দেয়।

​রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে: কচুর শাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। তাই হজমে বিশেষভাবে সাহায্য করে। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন, আয়রন এবং ক্যালসিয়াম। তাই কচু গর্ভবতী নারীদের জন্য খুব উপকারী। জ্বরের সময় রোগীকে দুধ-কচু রান্না করে খাওয়ালে উপকার পাওয়া যায়।

কচুতে থাকা অক্সলেট নামক উপাদানের কারণে কচু শাক বা কচু খেলে অনেক সময় গলা চুলকায়। তাই কচু রান্না করার সময় লেবুর রস বা সিরকা ব্যবহার করা উচিত। তবে যাদের শরীরে অ্যালার্জির সমস্যা আছে তাদের কচু না খাওয়াই ভালো।

আরও পড়ুন ::

Back to top button