বলিউড

প্রত্যেকের ইচ্ছেমতো জীবন বেছে নেওয়ার অধিকার রয়েছে : মাধুরী

Madhuri Dixit : প্রত্যেকের ইচ্ছেমতো জীবন বেছে নেওয়ার অধিকার রয়েছে : মাধুরী - West Bengal News 24

১৯৮৪ সালে ‘অবোধ’ সিনেমা দিয়ে বলিউডে হাতেখড়ি হয় মাধুরী দীক্ষিতের। এরপর একের পর এক বাণিজ্যিক সিনেমা করে ইন্ডাস্ট্রিতে নিজের নাম সামিল করেন প্রথম সারির নায়িকাদের তালিকায়। তারপর সময়ের সঙ্গে বলিউডের ‘মোহিনী’ হয়ে ওঠেন তিনি।

‘দিল’, ‘সাজন’, ‘হাম আপকে হ্যায় কউন’ থেকে ‘দিল তো পাগল হ্যায়’ একের পর এক ব্লকবাস্টার বলিউডকে উপহার দিয়েছেন মাধুরী দীক্ষিত। ক্যারিয়ারের মাঝেই প্রবাসী ডাক্তার শ্রীরাম নেনেকে বিয়ে করেন তিনি। তারপর বেশ কিছুদিন আমেরিকায় ছিলেন। সেখানেই মাধুরীর দুই ছেলের জন্মের হয়। এরপরই ‘আজা নাচলে’ সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে কামব্যাক করেন বলিউডের ‘ডান্সিং ডিভা’।

কাজ এবং পরিবার একই সঙ্গে দুই সামলেছেন এই নায়িকা। বজায় রেখেছেন ভারসাম্য। তবু নানা সময়ে অভিনয় ছেড়ে শুধু সংসারে মনোযোগ দেওয়ার ‘পরামর্শ’ ধেয়ে এসেছে তার দিকে। তারপরও ছাড়েননি নিজের সফল ক্যারিয়ার। বছর কয়েকের বিরতি নিলেও গ্ল্যামার দুনিয়ায় ফিরেছেন নায়িকা।

সম্প্রতি আমাজন প্রাইম ভিডিওতে মুক্তি পেয়েছে মাধুরীর নতুন সিনেমা ‘মাজা মা’। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে এক সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে অতীতের কথা স্মরণ করেন অভিনেত্রী।

এই সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘এই ধরনের জিনিস ঘটেই থাকে। অনেকেই আমাকে প্রশ্ন করেছিলেন, মা হওয়ার পরেও কেন নাচ করছি। বাড়িতে বসে সকলের দেখাশোনা করার উপদেশও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আমার মনে হলো, নিজেদের কাজ সামলেও আমরা এগুলো করি। পরিবারের খেয়াল রাখি, বাচ্চাদের দেখাশোনা করি।’

মাধুরী মনে করেন, গৃহবধূরা অনেক সময়ে যথার্থ সম্মান পান না। তাদেরও যে নিজস্ব পরিচয় আছে, তা ভুলে যান অনেকেই।

তার কথায়, ‘অনেক ক্ষেত্রে গৃহবধূদের কথা গুরুত্ব দিয়ে ভাবা হয় না। মনে করে নেওয়া হয়, তারা এমনিই সব কাজ করবেন। কিন্তু কেন? প্রত্যেকের ইচ্ছেমতো জীবন বেছে নেওয়ার অধিকার রয়েছে বলেই মনে করেন এই অভিনেত্রী।

আরও পড়ুন ::

Back to top button

দয়া করে ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপনের অনুমতি দিন

দেখে মনে হচ্ছে আপনি কোনও বিজ্ঞাপন ব্লকার ব্যবহার করছেন। আমরা বিজ্ঞাপনের উপর ভরসা করি ওয়েবসাইটের ফান্ডের জন্য