জাতীয়

Samudrayaan: চাঁদ-সূর্য- এর পর এবার ‘সমুদ্রায়ন’ অভিযানে ভারত!

Samudrayaan: চাঁদ-সূর্য- এর পর এবার ‘সমুদ্রায়ন’ অভিযানে ভারত!

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরণ রিজিজু (Kiren Rijiju) সোমবার মৎস্য Matsya (হিন্দিতে অর্থ মাছ) 6000-এর একটি ভিডিও এবং ফটো শেয়ার করেছেন। Matsya 6000 হল একটি মনুষ্যচালিত ডুবোজাহাজ (manned submersible) যা সমুদ্রযান মিশনের (Samudrayaan mission) অংশ হিসাবে সমুদ্রের গভীরতা অন্বেষণ করবে। জাহাজটি তৈরি করছে চেন্নাইয়ের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওশান টেকনোলজি (এনআইওটি)।একবার চালু হলে, এটিই হবে ভারতের প্রথম মনুষ্যবাহী সমুদ্র অনুসন্ধান মিশন। জলযানটিকে সমুদ্রের ৬,০০০ মিটার গভীরে নিয়ে যাওয়ার জন্য তৈরি করা হবে গোলাকার এই জাহাজ। তবে উদ্বোধনী আন্ডারওয়াটার যাত্রা হবে ৫০০ মিটারের। রিজিজু জানান যে মিশনটি সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্রকে বিরক্ত করবে না।

‘এর পরেই রয়েছে ‘সমুদ্রায়ণ’। এটি চেন্নাইয়ের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ওশান টেকনোলজিতে নির্মাণাধীন ‘মাতস্য ৬০০০’ সাবমার্সিবল। ভারতের প্রথম মনুষ্যবাহী গভীর মহাসাগর মিশন ‘সমুদ্রযান’ গভীর সমুদ্রের সম্পদ এবং জীববৈচিত্র্যের মূল্যায়ন অধ্যয়নের জন্য একটি সাবমার্সিবলে ৬ কিলোমিটার সমুদ্রের গভীরতায় ৩ জন মানুষকে পাঠানোর পরিকল্পনা করেছে। প্রকল্পটি সমুদ্রের বাস্তুতন্ত্রকে বিরক্ত করবে না,” মন্ত্রী কিরণ রিজিজু এক্স (পূর্বে টুইটার) হ্যান্ডেলে পোস্ট করে বলেছেন।

“ডিপ ওশান মিশন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীজি’র‘ব্লু ইকোনমি’ দৃষ্টিভঙ্গিকে সমর্থন করে এবং দেশের অর্থনৈতিক বৃদ্ধি, জীবিকা ও চাকরির উন্নতি এবং সমুদ্রের বাস্তুতন্ত্রের স্বাস্থ্য সংরক্ষণের জন্য সমুদ্র সম্পদের টেকসই ব্যবহারের পরিকল্পনা করে,” রিজিজু আরও বলেন।

পোস্টের সঙ্গে একটি ভিডিওতে মন্ত্রীকে জাহাজের ভেতরে বসে থাকতে দেখা যাচ্ছে, যা এখনও নির্মাণাধীন। একজন বিশেষজ্ঞ মন্ত্রী রিজিজুকে মৎস্য ৬০০০ এবং এটি কীভাবে কাজ করে তা ব্যাখ্যা করতে দেখা যাচ্ছে।সমুদ্রযান খনিজ সম্পদের জন্য সমুদ্রের গভীরতা অনুসন্ধান করবে। এই বছরের শুরুর দিকে লোকসভায় একটি প্রশ্নের লিখিত উত্তরে, রাজ্য মন্ত্রী (স্বাধীন দায়িত্ব) আর্থ সায়েন্সেস, ডঃ জিতেন্দ্র সিং বলেছিলেন যে মিশনটি ২০২৬ সালের মধ্যে বাস্তবায়িত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন ::

Back to top button