বছর শেষে আচমকাই বাড়তে শুরু করেছে করোনা সংক্রমণ। মৃত্যু হচ্ছে সংক্রমণে। ওমিক্রনের অন্যান্য ভ্যারিয়েন্টের মতোই উপসর্গ জেএন.১ ভ্যারিয়েন্টের। জ্বর , নাক থেকে জল পড়া, সর্দি-কাশি হচ্ছে। কোনও কোনও রোগীর ডায়েরিয়া বা সারা শরীরে ব্যাথাও হওয়ার মত উপসর্গ দেখা দিচ্ছে।
তাহলে কি আবারো একবার ভ্যাকসিন নেওয়ার প্রয়োজন ? ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে সক্ষম নয় আগের ভ্যাকসিন ? উল্লেখ্য , প্রত্যেক সপ্তাহেই নতুন কোনও ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ মিলছে এবং ধীরে ধীরে সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ছে। প্রায় ৪০০-র অধিক সাব ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ মিলেছে।
ইন্ডিয়া সার্স-কোভ ২ জিনোমিক কনসর্টিয়ামের প্রধান ডঃ এন কে অরোরা এই প্রশ্নের উত্তরে জানিয়েছেন , ”৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী ব্যক্তিদের আপাতত স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করলেই চলবে। কো-মর্ডিবিটি বা অন্য কোনও রোগ থাকলে এখনও ভ্যাকসিন না নিয়ে থাকেন, তবে এখনই নেওয়া উচিত।
আলাদাভাবে করোনার অতিরিক্ত ডোজ নেওয়ার প্রয়োজন নেই।” সৌভাগ্যবশত হদিশ পাওয়া প্রায় ৪০০ ভ্যারিয়েন্টই গুরুতর আকার ধারণ করেনি। হাসপাতালে ভর্তির হারও তুলনামূলকভাবে কম।”