সুন্দরীর আজব সমস্যা…
খুবই সুন্দরী এক তরুণী গেলেন ডাক্তারের কাছে আজব সমস্যা নিয়ে।
রোগী: ডাক্তার সাহেব, বড় জটিল সমস্যা…
ডাক্তার: ম্যাডাম, চিকিৎসককে বন্ধুর মতো ভাবুন। যে কোনো সমস্যা নিঃসঙ্কোচে বলুন।
রোগী: বলতে লজ্জা হচ্ছে…
ডাক্তার: আরে বলে ফেলুন…
রোগী: আমার পেটে গ্যাসের বিরাট সমস্যা। সারাক্ষণ ঠুস ঠুস চলছেই…
ডাক্তার: হুম, সেটা তো বুঝতেই পারছি! (ডাক্তার এবার নাকে হাত দিলেন)
রোগী: না, ডাক্তার সাব। আপনে বোঝেন নাই। কারণ, এরই মধ্যে আমি আপনার সামনে বসে ১০ বার গ্যাস ছেড়ে দিয়েছি; কিন্তু আপনি টেরই পাননি!
ডাক্তার: বলেন কি!?
রোগী: জ্বী। কারণ, আমার গ্যাসে গন্ধ হয় না, শব্দও হয় না! এটা অবশ্য ভাল একটা দিক আমার গ্যাসের!
ডাক্তার: তাড়াতাড়ি বাসায় গিয়ে এই ওষুধটা খান, প্রতিদিন তিনবার। এক সপ্তাহ পরে ফোন দিয়েন, আসার দরকার নাই। তার অপার সৌন্দর্য ফের দেখতে অনাগ্রহী ডাক্তারের আচরণে কিছুটা অবাক হয়ে বিদায় নিলেন রোগী।
তবে পরের সপ্তায় রোগীর ফোন পেলেন ডাক্তার।
রোগী: এ কেমন ওষুধ দিলেন ডাক্তার সাহেব!
ডাক্তার: কেন? কী হয়েছে বলুন তো!
রোগী: আমার গ্যাসে এখন আগের মতো আর শব্দ নেই সত্য; কিন্তু জঘন্য গন্ধ হচ্ছে- কোথাও একবার দিলে টেকা দায় হয়ে যায় সবার!
ডাক্তার: আমারও তাই হয়েছিল সেদিন!
রোগী: মানে?
ডাক্তার: মানে জানার দরকার নেই, ম্যাডাম। শুধু এটা জানুন যে আপনার নাক এখন ঠিক হয়ে গেছে। এবার কানের চিকিৎসার ওষুধ দিচ্ছি, লিখে নিন। এরপর শুরু হবে গ্যাসের চিকিৎসা…