রাজ্য

স্বজনপোষণের অভিযোগে মহুয়ার টুইটে বিদ্ধ রাজ্যপাল

স্বজনপোষণের অভিযোগে মহুয়ার টুইটে বিদ্ধ রাজ্যপাল - West Bengal News 24

রাজ্য-রাজ্যপাল সং’ঘাত এবার চরমে। ভোট পরবর্তী হিংসা, রাজ্যে’র আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে একাধিক’বার টুইটে সরব হয়েছেন রাজ্য’পাল জগদীপ ধনকড় (Jagdeep Dhankhar)। কখনও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ট্যাগ ক”রে টুইট (Tweet) তো কখনো রাজ্যের নয়া মুখ্যসচিবকে তলব করে চাপ বাড়িয়েছেন তিনি।

এবার রাজ্যপালের বিরুদ্ধেই বড়সড় অভিযোগ তুললেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। এদিন তিনি রাজ্যপালের বিরুদ্ধে টুইট (Tweet) করেন। যেখানে তিনি জগদীপ ধনকড়ের (Jagdeep Dhankhar) বিরুদ্ধে স্বজনপোষণের অভিযোগ তোলেন।

ঘটনা ঠিক কী? তা মহুয়ার টুইট (Tweet) দেখলেই স্পষ্ট হয়ে যায়। তিনি রাজ্য’পালের ৬ আত্মীয়কে ওএসডি পদে নিয়োগের অভিযোগ তোলেন। সেই টুইটে (Tweet) তাদের নাম এবং রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়ের (Jagdeep Dhankhar) সঙ্গে ঠিক কী সম্পর্ক, তাও তুলে ধরেন। টুইটে তিনি রাজ্যপালকে খোঁচা দিতেও ছাড়েনি। সেখানে রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়কে (Jagdeep Dhankhar) ‘আঙ্কেলজি’ বলে খোঁচা দেন মহুয়া।

প্রসঙ্গত, ভোট-পরবর্তী হিংসা নিয়ে এদিন রাজ্যের নতুন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীকেকে তলব করে’ছিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় (Jagdeep Dhankhar)। রাজ্যের আই’নশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে সোমবার তাঁকে তলব করেন রাজ্যপাল।

রাজ্যে ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে গতকাল রাতেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ট্যাগ করে টুইট (Tweet) করেছিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় (Jagdeep Dhankhar)। শনিবার জগদীপ ধনকড়ের ট্যুইট, “প্রত্যেক দিনই অরাজক পরিস্থিতির দিকে এগোচ্ছে রাজ্য। সর্বত্রই প্রতিহিংসার ঘটনা দেখা যাচ্ছে। ভোট-পরবর্তী হিংসা রাজ্যে যে জায়’গায় পৌঁছেছে, তা অকল্পনীয়। লক্ষ লক্ষ মানুষ ঘরছাড়া। কোটি কোটি টাকার সম্পত্তি নষ্ট করা হয়েছে। চারিদিকে লুঠ চালাচ্ছে দুষ্কৃতীরা।”

এর আগেও টুইটে (Tweet) রাজ্যপালকে কটা’ক্ষ করেছিলেন মহুয়া। লিখেছিলেন, ‘পশ্চিম’বঙ্গের পরিস্থিতি তখনই বদলাবে যখন আপনি দিল্লি গিয়ে অন্য কাজ খুঁজবেন’। ধনকড়কে তাঁর পরামর্শ, ‘এক, বিরোধীদের কী ভাবে আ’ঘাত করতে হয়, সে বিষয়ে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর উপদেষ্টা হতে পারেন। দুই, অতিমারির সময়ে কী ভাবে লুকিয়ে থাকতে হয়, সেই বিষয়েও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র’মন্ত্রীর উপদেষ্টা হতে পারেন আপনি’।

সুত্র : কলকাতা ২৪*৭

আরও পড়ুন ::

Back to top button

দয়া করে ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপনের অনুমতি দিন

দেখে মনে হচ্ছে আপনি কোনও বিজ্ঞাপন ব্লকার ব্যবহার করছেন। আমরা বিজ্ঞাপনের উপর ভরসা করি ওয়েবসাইটের ফান্ডের জন্য