Jannah Theme License is not validated, Go to the theme options page to validate the license, You need a single license for each domain name.
আন্তর্জাতিক

২৩ বছরের সাম্রাজ্য হারাবেন ভ্লাদিমির পুতিন, রুশ প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতাচ্যুত করতে চ্যালেঞ্জ ওয়াগনার গ্রুপের

ওয়েস্ট বেঙ্গল নিউজ ২৪

২৩ বছরের সাম্রাজ্য হারাবেন ভ্লাদিমির পুতিন, রুশ প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতাচ্যুত করতে চ্যালেঞ্জ ওয়াগনার গ্রুপের

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির (Vladimir Putin) পুতিন গত ২৩ বছর ধরে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত। কিন্তু এখন সেই তিনিই সবচেয়ে গুরুতর বিপদের সম্মুখীন হয়েছেন। ওয়াগনার গ্রুপের বিদ্রোহের পর পুতিনের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে। পশ্চিমের গণমাধ্যমগুলি বলছে, আগামী এক-দুদিন রাশিয়ার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

বিদ্রোহী ওয়াগনার গ্রুপের দুটি শহর দখল এবং মস্কোর দিকে অগ্রসর হওয়ায় পুতিন (Vladimir Putin) প্রহর গুনছেন। রাশিয়ার সেনাবাহিনীকে বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। সিএনএনের রিপোর্ট অনুযায়ী, আগামী ২৪ ঘণ্টা পুতিনের (Vladimir Putin) জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। একই সঙ্গে ওয়াগনার গ্রুপের বিদ্রোহের এই খবর ইউক্রেনের জন্য স্বস্তির চেয়ে কম নয়।

আসলে ইউক্রেন যুদ্ধের পর রুশ সেনা বাহিনীর (Russian Army) ভেতর থেকেই অনেক ধরনের বিষয় সামনে এসেছে। সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin) এর আগেও নিজ দেশে সমালোচিত হয়েছেন। এত সাহসিকতার পরও পুতিনের ক্ষমতার দম্ভ অনেকে ভাল চোখে দেখেননি।

এবার ওয়াগনার আর্মির বিদ্রোহের কারণে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম সেনাবাহিনীর সামনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে। রুশ সেনাবাহিনীর (Russian Army) এই যুদ্ধ তাদের নিজেদের যোদ্ধাদের সঙ্গে। সময় মতো সামাল না দিলে মস্কোর পতনের কারণও হয়ে উঠতে পারে এই বিদ্রোহ।

সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওয়াগনার প্রধান ইয়েভজেনি প্রিগোজিন শুরু থেকেই পুতিনকে নিয়ে সোচ্চার। ইউক্রেনের সাথে যুদ্ধের পরে তার অবাধ্য আচরণ আরও বেড়েছে। ওয়াগনার গ্রুপ পুতিনের কর্তৃত্বকে চ্যালেঞ্জ করে সামনে দাঁড়িয়েছে। পুতিন স্বীকার করতে বাধ্য হন, রোস্তভ অন ডনের প্রধান সামরিক ঘাঁটি তাঁর নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, ওয়াগনার গ্রুপ দীর্ঘদিন ধরে বিদ্রোহ করছে। এই বিদ্রোহের প্রভাব এখন স্পষ্ট। জঙ্গলের ওয়াগনার ক্যাম্পে বিমান হামলার পর বিদ্রোহীরা ক্ষিপ্ত হয়েছে।

আরও পড়ুন ::

Back to top button