Jannah Theme License is not validated, Go to the theme options page to validate the license, You need a single license for each domain name.
প্রযুক্তি

চাঁদের কলঙ্ক – আজও উদ্ধার করতে পুরোপুরি সক্ষম হননি বিজ্ঞানীরা, পরতে পরতে রহস্য!

ওয়েস্ট বেঙ্গল নিউজ ২৪

চাঁদের কলঙ্ক - আজও উদ্ধার করতে পুরোপুরি সক্ষম হননি বিজ্ঞানীরা, পরতে পরতে রহস্য!

প্রবাদ আছে চাঁদের গায়ে এমন কলঙ্ক না থাকলে না কি , তা দেখতে এত সুন্দর হত না। অনেকেই জানেন ‘চাঁদের কলঙ্ক’ বলতে তার মধ্যে থাকা বড় বড় গর্তগুলিকে বোঝায়। কিন্তু সেই গর্তগুলো সম্পর্কে খুব কম মানুষই জানেন। কয়েকটি গর্ত এতটাই অন্ধকার যে , সেখানে বিজ্ঞানীরা পা রেখেও ফিরে আসতে বাধ্য হয়েছেন। সংখ্যটা একেবারেই কম নয়!

প্রায় ৯১৩৭ টিরও বেশি গর্ত চিহ্নিত করা হয়েছে, যা নিয়ে নভোচারীরা গবেষনা করতে চেয়েও পারেননি। পৃথিবীতে এখনও পর্যন্ত প্রায় ১৮০ টি গর্ত আবিষ্কৃত হয়েছে। চাঁদে প্রায় ১৪ লাখ গর্ত রয়েছে। চাঁদে সংখ্যা এতটাই বেশি যে, বিজ্ঞানীরা যখন চাঁদে যান, তখন নতুন গর্তের সন্ধান পান।

পৃথিবী ও চাঁদের পথ চলা প্রায় একই সঙ্গে শুরু হয়েছিল। প্রায় ৪৫০ মিলিয়ন বছর আগে যাত্রা শুরু করার পর আজ পর্যন্ত মহাকাশ থেকে আসা পাথর এবং উল্কা চাঁদের উপর পড়েছে। তাতে চাঁদের গায়ে বেশ বড় বড় গর্ত হয়েছে। সূর্যের আলো সেই গর্তে ঢুকতে পারে না। ফলে পৃথিবী থেকে যে চাঁদের আলো আমরা পাই , তাতে কালো দাগ থেকে যায়। এছাড়া চাঁদে বায়ুর কোনও অস্থিত্ব নেই।

এর জন্য মহাশূন্য থেকে অনেক উল্কাপিণ্ড বা ছোট ছোট মহাজাগতিক পাথর চাঁদে সরাসরি আছড়ে পড়ে। কিন্তু পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল এতটাই বেশি যে , ছোট উল্কা গুলি পৃথিবীর মাটি পর্যন্ত আসতে পারে না। তার আগেই বায়ুর সঙ্গে সংঘর্ষে পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এসব পাথর ও উল্কাপিণ্ডের কারণে চাঁদে গর্ত তৈরি হয়েছে এবং হচ্ছে।

আরও পড়ুন ::

Back to top button