জাতীয়

রোদে পুড়ে জলে ভেজার দিন শেষ, জগন্নাথ দেবের ভক্তগণের সুবিধার্থে পুরীর মন্দিরে বাতানুকূল করিডোর

ওয়েস্ট বেঙ্গল নিউজ ২৪

রোদে পুড়ে জলে ভেজার দিন শেষ, জগন্নাথ দেবের ভক্তগণের সুবিধার্থে পুরীর মন্দিরে বাতানুকূল করিডোর

শেড না থাকায় প্রচণ্ড গরমে যেমন রোদে পুড়তে হয়, তেমনই বৃষ্টির সময় ভিজতে হয়। তাই এবার পুণ্যার্থীদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে বিশেষ পদক্ষেপ করতে চলেছে জগন্নাথ মন্দির কর্তৃপক্ষ। রোদে পুড়ে জলে ভেজার দিন শেষ , জগন্নাথ দেবের ভক্তগণের সুবিধার্থে পুরীর মন্দিরে বাতানুকূল করিডোর তৈরির সিদ্ধান্ত।

পুরীর সাব কালেক্টর ভাবাতারানা সাহু বলেন, “রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে পুণ্যার্থীদের দীর্ঘক্ষণ লাইনে অপেক্ষা করতে হয়। তাঁদের জন্যই একটি করিডর নির্মাণ করা হবে। মরিচকোচ স্কোয়্যার থেকে জগন্নাথ মন্দির পর্যন্ত বাতানুকূল করিডর নির্মাণ করা হবে। এই বিষয়ে স্টকহোল্ডারদের সঙ্গে আমাদের আলোচনা চলছে। শীঘ্রই এটি নির্মিত হবে।”

লাইনে থাকলেও অসুস্থ এবং বয়স্ক পুণ্যার্থীদের কষ্ট না হয়, তাঁরা শেডের নীচে চেয়ারে বসে অপেক্ষা করতে পারবেন , এর আগে বয়স্ক এবং অসুস্থ পুণ্যার্থীদের কথা বিবেচনা করে মন্দির চত্বরে শেড, চেয়ার সহ পানীয় জলের বন্দোবস্ত করার পরিকল্পনার কথাও জানিয়েছে জগন্নাথ মন্দির কর্তৃপক্ষ।

সাধারণত সিংহদ্বার দিয়েই জগন্নাথ মন্দিরে প্রবেশ করেন পুণ্যার্থীরা। তাই গ্র্যান্ড রোডের উপরই মরিচকোট স্কোয়্যার থেকে সিংহদ্বার পর্যন্ত বাতানুকূল করিডর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুরী জেলা প্রশাসন ও জগন্নাথ মন্দির কর্তৃপক্ষ। সুড়ঙ্গের মতো ৮৫ মিটার করিডর নির্মাণ করা হবে। হিন্দুদের তীর্থক্ষেত্রের অন্যতম হল পুরীর জগন্নাথ মন্দির। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিদিন পুণ্যার্থীরা পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে আসেন। রথযাত্রা, জগন্নাথদেবের স্নানযাত্রা, দোল উৎসবের সময় তো ভক্তদের ঢল নামে।

আরও পড়ুন ::

Back to top button