গত এক মাসে স্টকের দামে ২৩ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। ফেব্রুয়ারির ৯ তারিখে শেষ ট্রেডিংয়ের সময় ইয়েস ব্যাঙ্কের শেয়ার দর দাঁড়িয়েছে ৩১ টাকা ৪৫ পয়সায়। অবশেষে ধীরে ধীরে হলেও বেশ খানিকটা ঘুরে দাঁড়াচ্ছে ইয়েস ব্যাঙ্ক। সৌজন্যে HDFC Bank।
বাজার বিশেষজ্ঞদের মতে, ইয়েস ব্যাঙ্কের এই ঊর্ধ্বগতির নেপথ্যে রয়েছে HDFC এর হাত। তেইশের শেষ থেকেই ধীরে ধীরে বদলাতে থাকে পরিস্থিতি। নতুন বছরের শুরুতে ২৪ জানুয়ারি স্টকটির দাম ঘোরাফেরা করতে থাকে ২৪ থেকে ২৫ টাকার ঘরে।
৬ টি ব্যাঙ্কের সাড়ে ৯ শতাংশ শেয়ার কেনার অনুমতি চেয়ে আরবিআইয়ের কাছে দরবার করেছিল HDFC। দেওয়ান হাউসিং, এসেল গ্রুপ, অনিল আম্বানি গ্রুপ ও ভিডিওকনের মতো সংস্থাগুলি ইয়েস ব্যাঙ্কের থেকে মোট টাকা ঋণ করে। কিন্তু তারা আর সেই ঋণ শোধ করতে পারেনি। ফলে অচিরেই হু হু করে নামতে থাকে ইয়েস ব্যাঙ্কের শেয়ার দর।
২০১৮ সালের পর থেকে তো লম্বা দৌড় শুরু। কখনও দাম ছাড়িয়ে গিয়েছে একেবারে সাড়ে তিনশোর গণ্ডি। প্রসঙ্গত, ২০০৫ সালের জুন মাসে ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ ও বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জে নাম লেখায় ইয়েস ব্যাঙ্ক। যাত্রা শুরুর পর থেকে সময়টা বেশ ভালই কাটছিল। কিন্তু সংস্থা গুলি ঋণ শোধ না করায় ক্রমশ নিম্মমুখী হতে থাকে ইয়েস ব্যাঙ্কের শেয়ার।