জানা-অজানা

সাধারণ থেকে রাজরানী

সাধারণ থেকে রাজরানী

শুধু রূপকথার পাতায় নয়। বাস্তবেও সিন্ডারেলাদের অভাব নেই। তারা একদম সাধারণ জীবন থেকে পা রেখেছেন রাজপ্রাসাদে। তাদের গল্প হার মানাবে রূপকথাকেও।

সাধারণ থেকে রাজরানী

কেট মিডলটন
স্কটল্যান্ডের সেন্ট অ্যান্ড্রুজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে গিয়ে পরিচয় উইলিয়ামসের সঙ্গে। এক দশক প্রেমের পরে বিয়ে ২০১১ সালের ২৯ এপ্রিল। কেট এখন ডাচেজ অফ কেমব্রিজ। ছেলে জর্জকে কোলে নিয়ে দ্বিতীয় সন্তানের অপেক্ষায় আছেন যুবরানী ডায়ানার পুত্রবধূ।

সাধারণ থেকে রাজরানী

জেতসুন পেমা
রূপকথাকেও হার মানায় জেতসুন পেমা প্রেম কাহিনী। তিনি তখন ৭ বছরের শিশু। দেখা হলো ১৭ বছরের জিগমে খেসর নামগিয়েল ওয়াংচুকের সঙ্গে। সেখানে ওই জিগমে কথা দেন যদি দু’জনই সিঙ্গেল থাকেন ভবিষ্যতে তারা বিয়ে করবেন। দিন যায়, মাস যায়, একে একে বছরও যায়। এভাবে ১৩ বছর পর তাদের দেখা হয়। ৩০ বছর বয়স্ক ওই যুবক তখন ভূটানের রাজা। কথা রাখলেন তিনি। বিয়ে করলেন সেদিনের শিশু আজকের ২০ বছরের তরুণী জেতসুনকে। বৌদ্ধ রীতিতে বিয়ের পর জেতসুন হয়ে গেলেন ভূটানের রানী।

সাধারণ থেকে রাজরানী

লেতিজিয়া রোকাসোলানো
ছিলেন সিএনএনের সাংবাদিক। ২০০২ সালে দুর্ঘটনাস্থলে খবর সংগ্রহ করতে যান। সেখানে ‘বাইট’ নেন স্পেনের যুবরাজের। প্রথম দর্শনেই প্রেম। ২০০৪ সালে লেতিজিয়া হয়ে গেলেন স্পেনের যুবরানী।

সাধারণ থেকে রাজরানী

রানিয়া আল আবদুল্লাহ
নিমন্ত্রিত হয়েছিলেন জর্ডানের এক পার্টিতে। ডিনার পার্টি দিয়েছিলেন জর্ডানের রাজা আবদুল্লাহর ছোট বোন। সেখানেই অ্যাপলকর্মী রানিয়ার সঙ্গে কথা হয় আবদুল্লাহর। ১৯৯৩ সালে বিয়ের পর রানিয়া জর্ডানের প্রিন্সেস।

সাধারণ থেকে রাজরানী

তাতিয়ানা ব্লাতনিক
ছিলেন ফ্যাশন ডিজাইনার। ২০০৩ সালের গ্রীষ্মে ছুটি কাটাতে গিয়ে পরিচয় হয় গ্রিসের যুবরাজ নিকোলাওসের সঙ্গে। সাত বছর প্রেম শেষে ২০১০ সালে ট্র্যাডিশনাল গ্রিক রীতিতে বিয়ে করেন দু’জন।

সাধারণ থেকে রাজরানী

চার্লেন উইটস্টক
দক্ষিণ আফ্রিকার সাঁতারু ছিলেন চার্লেন উইটস্টক। প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে গিয়েছিলেন মোনাকো। সেখানেই কথা হয় প্রিন্স দ্বিতীয় অ্যালবার্টের সঙ্গে। সেখান থেকে প্রেম, তারপর ২০১১ সালে বিয়ে।

সাধারণ থেকে রাজরানী

মেট হোইবি
একজন সিঙ্গেল মাদার ছিলেন নরওয়ের এই তরুণী। দেশের রক ফেস্টিভ্যালে কথা হয় ক্রাউন প্রিন্স হাকোনের সঙ্গে। ব্যাস হয়ে গেলো, ২০০১ সালে বিয়ে করে ফেললেন তারা।

সাধারণ থেকে রাজরানী

লাল্লা সালমা
মরোক্কোর একজন ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন তিনি লাল্লা সালমা। ১৯৯৯ সালে এক প্রাইভেট পার্টিতে কথা হয় মরোক্কোর রাজা ষষ্ঠ মহম্মদের সঙ্গে। দু’বছরের প্রেম পর্ব শেষে বিয়ে হয়। আর সেই লাল্লা হয়ে গেলেন মরোক্কোর রানী।

আরও পড়ুন ::

Back to top button