ঢালিউড

চরিত্র থেকে বেরিয়ে আসা যন্ত্রণাদায়ক : জয়া আহসান

চরিত্র থেকে বেরিয়ে আসা যন্ত্রণাদায়ক : জয়া আহসান - West Bengal News 24

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী অভিনেত্রী জয়া আহসান। দুই বাংলা দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন এই অভিনেত্রী। বর্তমানে কলকাতার সিনেমা নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। জয়া অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ‘রবিবার’। এতে প্রসেনজিতের সঙ্গে জুটি বেঁধে পর্দায় হাজির হন তিনি। এটি মুক্তির পর সমালোচকদের দারুণ প্রশংসা কুড়িয়েছেন জয়া।

কলকাতার গুণী নির্মাতা কৌশিক গাঙ্গুলি, সৃজিত মুখার্জি, অরিন্দম শীল, অতনু ঘোষ, শিবুপ্রসাদ মুখার্জি, নন্দিতা রায়, বিরসা দাশগুপ্তসহ অনেক পরিচালকের সঙ্গে কাজ করেছেন জয়া। অনেকে বলেন, কলকাতার নায়িকাদের ঘুম হারাম করেছেন বাংলাদেশের এই শিল্পী!

আরও পড়ুন : নায়িকা নুসরাতকে তালাকের নোটিশ পাঠালেন নিখিল

জয়া বেছে বেছে সিনেমায় অভিনয় করেন। যাতে কোনো না কোনো মেসেজ থাকে। অনেক সিনেমায় কাজ করেছেন তিনি। কিন্তু একটি থেকে আরেকটি একেবারেই আলাদা। এটা কীভাবে সম্ভব? এমন প্রশ্নের জবাবে জয়া আহসান টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেন—‘এক্ষেত্রে চিত্রনাট্য আমাকে খুব সহযোগিতা করে। তাছাড়া দীর্ঘ অভিনয়ের অভিজ্ঞতাও দক্ষতা বৃদ্ধি করে। কিন্তু একাগ্রতা আমাকে অনেক সাহায্য করে। শুটিংয়ের সময়ে এখনো আমি মুঠোফোন সঙ্গে না রাখার চেষ্টা করি। অভিনয় করার সময় আমি ভিন্ন একটি জগতে থাকি!’

জয়া আহসান প্রতিটি চরিত্র হৃদয়ে ধারণ করেন। এজন্য শুটিং শেষ হলেও তা থেকে বেরিয়ে আসতে অনেকটা সময় লাগে। বিষয়টি উল্লেখ করে জয়া আহসান বলেন—‘আমি সেরিব্রাল অ্যাক্টিংয়ে বিশ্বাস করি। যদি চরিত্র অনেক গভীর হয়, তবে তা থেকে বেরিয়ে আসা অনেক যন্ত্রণাদায়ক। কাজের মধ্যে নিজেকে আবিষ্কার করি। আপনি যদি জানতে চান, প্রকৃত জয়া কে? তবে আপনাকে আমি বুঝাতে পারব না। প্রতিটি চরিত্র নিজ নিজ ক্ষেত্রে খুব গুরুত্বপূর্ণ। এটি চরিত্রের আকর্ষণ ও গভীরতার উপর নির্ভর করে। শুরুতে চরিত্রে মিশে যেতে সময় লাগে। কিন্তু চরিত্র থেকে বেরিয়ে আসতে আমার এক থেকে দুই মাস সময় লাগে।’

আরও পড়ুন ::

Back to top button