উঃ ২৪ পরগনা

রবীন্দ্রনাথের মূর্তিতে মালা দিতে বাধা, সায়ন্তন বসুকে ঘিরে তৃণমূলের বিক্ষোভ-ধস্তাধস্তি, তুমুল উত্তেজনা

sayantan basu : রবীন্দ্রনাথের মূর্তিতে মালা দিতে বাধা, সায়ন্তন বসুকে ঘিরে তৃণমূলের বিক্ষোভ-ধস্তাধস্তি, তুমুল উত্তেজনা - West Bengal News 24

খড়দহে তৃণমূল-‌বিজেপি হাতাহাতিকে কেন্দ্র করে বাড়ছে উত্তেজনা। এদিন খড়দহে যান বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসু। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মূর্তিতে মালা পরাতে যান সায়ন্তন বসু। আর তখনই শুরু হয়ে যায় ঝামেলা। সায়ন্তন বসুকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ শুরু করে তৃণমূল কর্মী-‌সমর্থকরা। পাল্টা বিজেপি কর্মীরাও তেড়ে যান তৃণমূল কর্মীদের দিকে।

তৃণমূল-‌বিজেপি গণ্ডগোলের জেরে সাময়িক উত্তেজনা সৃষ্টি হয় খড়দহের ফেরিঘাট এলাকায়। তৃণমূল কর্মী-‌সমর্থকরা সায়ন্তন বসুর দিকে তেড়ে আসেন। সায়ন্তন বসুকে দেখেই গো ব্যাক স্লোগান তুলতে শুরু করে তৃণমূলের কর্মী-‌সমর্থকরা। তৃণমূলের কর্মীরা কালো পতাকাও দেখায় সায়ন্তন বসুকে। দু’পক্ষের মধ্যে বেশ কিছুক্ষণ ধরে চলে ধস্তাধস্তি। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মূর্তি ঘিরে রাখেন তৃণমূলের কর্মী-‌সমর্থকরা। সায়ন্তন বসুর হাতে থাকা মালাও কেড়ে নেওয়া হয়। কিছুতেই রবীন্দ্রনাথের মূর্তিতে মালা দিতে পারলেন না সায়ন্তন বসু।

শেষ পর্যন্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মূর্তিতে মালা না পরিয়েই খড়দহের ফেরিঘাট এলাকা ছেড়ে বেরিয়ে আসেন বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসু। আজকের এই ঘটনা প্রসঙ্গে তৃণমূলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন সায়ন্তন বসু। বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসুর কথায়, ‘‌আজকে বিজেপির কর্মসূচিতে বাধা দিতেই তৃণমূল কর্মী, সমর্থকরা পরিকল্পনা করে এই ঘটনা ঘটিয়েছে।

এই মুহূর্তে রাজ্যের যা পরিস্থিতি, তাতে বিরোধীরা সামান্য কবিপ্রণাম কর্মসূচিও করতে পারছে না। আমি সকলের সঙ্গে কথা বলে শান্ত করার চেষ্টা করি কিন্তু তৃণমূলের লোকেরা ইচ্ছে করে ঝামেলা তৈরি করল।’‌

সূত্র : আজকাল

আরও পড়ুন ::

Back to top button