দুবরাজপুরে প্রায় ৪০০ বছরের বেশি ১৪ ফুটের শ্মশান কালী পূজিত হয়ে আসছে জানা যায় একসময় এই শ্মশান কালী মন্দিরের চত্বরে ছিল ঘন জঙ্গল আর এই মহাশ্মশানে পূজিত হয়ে আসছে শ্মশান কালী এই মায়ের উচ্চতা হল ১৪ ফুট আর এই মাকে আসামের কামাখ্যা থেকে নিয়ে এসে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন হারাধন চক্রবর্তী।
দুবরাজপুর মহাশ্মশানে প্রতিষ্ঠা করেন। শোনা যায় এই এই মা ছিলেন বৈষ্ণবী আর মাজেতু বৈষ্ণবী তাই চক্রবর্তী পরিবার বৈষ্ণব ধর্মে দীক্ষিত হন তাই আজও এই বৈষ্ণব পরিবার মা শ্মশান কালীর পুজো করে আসছে এই মায়ের মূর্তি তৈরি করার বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো শ্মশানের বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে মায়ের মূর্তি তৈরি করা হয় ।
আরও পড়ুন : রবিবার থেকে কোন লাইনে ক’টি ট্রেন চলবে, তালিকা দিল দক্ষিণ-পূর্ব রেল
মায়ের অষ্টাঙ্গ আটটি মরার হার দিতে হয় আর মাকে শুকানোর জন্য শ্মশানের আঙ্গার দিয়ে মাকে শুকাতে হয়। বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো দুবরাজপুর হলো পাহাড়ি এলাকা পাহাড়ী এলাকায় প্রায় ৩০০ ফুট খুললেও জল পাওয়া অনেক ভাগ্যের ব্যাপার ঠিক মায়ের সামনে দুই ফুট ঘুরতে আবির্ভূত হয় মা গঙ্গা মা মাকে তৈরি করার কাজ যত আগিয়ে আসে মা গঙ্গা নিচের দিকে নামতে থাকে আর মা তৈরি হয়ে গেলে মা গঙ্গা ফিরে যান নিজের জায়গায়।
সারাবছর মাহেকীয়া টনে পূজিত হয় আর দুর্গাপুজো একাদশীর দিন মাকে বিসর্জন করা হয় বিসর্জনের দায়িত্ব পান দাস পরিবার ত্রয়োদশীর দিন নিয়ম মেনে মায়ের মূর্তি তে মাটি লাগানো হয়।
মায়ের পুজোর সময় পুজো দেখাটাও অনেক ভাগ্যের ব্যাপার পূজারী অন্ধকার ঘরে কাটার আসনে বসে পুজো করেন। বৈষ্ণব পরিবার মায়ের মূর্তি তৈরি করেন ও পুজো করেন।