ওপার বাংলা

প্রত্যাশা মতো মাছ না পেয়ে মন খারাপ, ইলিশের আশা ছাড়ছেন না পদ্মাপাড়ের মৎস্যজীবীরা

ওয়েস্ট বেঙ্গল নিউজ ২৪

প্রত্যাশা মতো মাছ না পেয়ে মন খারাপ, ইলিশের আশা ছাড়ছেন না পদ্মাপাড়ের মৎস্যজীবীরা

দু’মাসের বেশি নিষেধাজ্ঞা , তা উঠে যাওয়ার পর বড় ইলিশ ধরতে নদীতে নেমেছিলেন মৎস্যজীবীরা। কিন্তু প্রত্যাশা মতো মাছ না পেয়ে মন খারাপ তাঁদের। তবে আশা ছাড়ছেন না মৎস্যজীবীরা।

বাংলাদেশের অন্যতম মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র চাঁদপুর মাছ ঘাটে ছিল ইলিশের পাশাপাশি বিভিন্ন মাছের আমদানি। পদ্মা ও মেঘনা নদীর সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে মৎস্যজীবীরা ট্রলারে করে মাছ নিয়ে আসেন। সদরের হরিণা ফেরিঘাট থেকেও ইলিশ নিয়ে ঘাটে এসেছেন কয়েকজন পাইকারী মাছ ব্যবসায়ী।

মেসার্স লুৎফা আড়তের ব্যবসায়ী কামাল হোসেন যেমন জানান, প্রথম দিনে ইলিশের আমদানি কম। যে কারণে দামও চড়া। এক কেজি ওজনের বেশি ইলিশ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার থেকে ২০০ টাকায়। ৮০০ থেকে ৯০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ প্রতি কেজি ১৬০০ থেকে ১৭০০ টাকায়। ৫০০ থেকে ৬০০ গ্রামের ইলিশ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০০ থেকে ১৩০০ টাকায়।

জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার মধ্য রাত থেকে উঠে গিয়েছে ইলিশ ধরার নিষেধাজ্ঞা। মাছের রাজার রাজধানী হিসেবে খ্যাত দক্ষিণের জেলা চাঁদপুর। সেখানকার হাইমচরের চরভৈরবী থেকে মতলবের ষাটনল পর্যন্ত পদ্মা-মেঘনা-যমুনার ৭০ কিলোমিটার নদী এলাকায় ইলিশ ধরতে নেমেছেন প্রায় ৫০ হাজার মৎস্যজীবী।

হাজীগঞ্জ থেকে মাছ ঘাটে আসা ক্রেতা মহম্মদ মনিরুজ্জামান জানিয়েছেন, “দুই মাস পর আড়তে মাছ আসা শুরু হয়েছে। তবে পরিমাণে ইলিশ কম, দাম চড়া। যে কারণে ইলিশ কিনতে পারেনি। ইলিশের আমদানি বাড়লে তখন আবার আসব।”

আরও পড়ুন ::

Back to top button