জাতীয়তাবোধ জাগানোর সঙ্গে গোটা বিশ্বকে ভারতীয় সংস্কৃতির পরিচয় দিয়েছিলেন বিবেকানন্দ : অমিত শাহ !
ওয়েবডেস্ক :: স্বামী বিবেকানন্দের মৃত্যুদিবসে তাঁকে শ্রদ্ধা জানালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। টুইট করে স্বামীজিকে সম্মান জানান তিনি। তাঁকে শুধুমাত্র ভারতে জাতীয়তাবোধ জাগিয়ে তোলার জন্য নয়, সেইসঙ্গে ভারতীয় সংস্কৃতিকে বিশ্বের সামনে তুলে ধরার প্রধান কাণ্ডারি হিসেবে বর্ণনা করেছে
অমিত শাহ। এদিন নিজের টুইটে শিক্ষা, ভ্রাতৃত্ববোধ ও সচেতনতা নিয়ে স্বামীজির চিন্তাধারার কথাও বলেন শাহ। নিজের টুইটে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘স্বামী বিবেকানন্দ শুধুমাত্র সাধুই ছিলেন না, তিনি একজন দেশভক্তও ছিলেন।
তিনি একজন বিচক্ষণ চিন্তাশীল ব্যক্তিই নন, তার সঙ্গে গোটা দেশে জাতীয়তাবোধ জাগিয়ে তোলার মূল কাণ্ডারি ছিলেন। তার সঙ্গে গোটা দুনিয়ার সামনে ভারতীয় সংস্কৃতিকে তুলে ধরার ও প্রচার করার অন্যতম কাণ্ডারি ছিলেন তিনি।’
নিজের বক্তব্যে অমিত শাহ বলেন, এই দেশের যুব সম্প্রদায়ের শক্তি ও বিশ্বাসের উপর বড় আস্থা ছিল স্বামী বিবেকানন্দের। তিনি বিশ্বাস করতেন, একমাত্র এই দেশের যুব সম্প্রদায় পারে ভারতকে সঠিক দিশা দেখাতে ও সঠিক পথে চালনা করতে।
আরও পড়ুন : ২৪ ঘণ্টায় এই রাজ্যের ৮ জেলায় বাজ পড়ে মৃত ২১ !
অমিত শাহ টুইটে বলেন, ‘আজকের দিনেও ভারতের উন্নতির জন্য স্বামীজির চিন্তাভাবনা গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর আদর্শ ও চিন্তাভাবনা দেশের যুব সম্প্রদায়কে উদ্বুদ্ধ করত। তাঁদের দেশের কাজ করতে অণুপ্রাণিত করত। এই পূণ্যতিথিতে আমি ওনাকে শ্রদ্ধা জানাই।’
স্বামী বিবেকানন্দ জন্ম নিয়েছিলেন ১৮৬৩ সালের ১২ জানুয়ারি। ১৯০২ সালের ৪ জুলাই মাত্র ৩৯ বছর বয়সে প্রয়াত হন তিন।
स्वामी विवेकानंद जी एक राष्ट्रभक्त संत, महान विचारक और असाधारण वक्ता थे जिन्होंने न सिर्फ भारत में राष्ट्रवाद की भावना को बल दिया बल्कि संपूर्ण विश्व को भारतीय संस्कृति के गुणों से पल्लवित किया। उनकी शिक्षा, सार्वभौमिक भाईचारे और आत्म-जागृति के विचार आज भी उतने ही प्रासंगिक है। pic.twitter.com/NnYrannTSX
— Amit Shah (@AmitShah) July 4, 2020
শুধুমাত্র আজকের দিনেই নয়, স্বামীজির জন্মতিথি অর্থাত্ ১২ জানুয়ারি গোটা দেশজুড়ে একাধিক কর্মসূচি নেওয়া হয়। গোটা বিশ্বে রামকৃষ্ণ মিশনের যত শাখা রয়েছে, সব মিশনে নানা অনুষ্ঠান করা হয়।
এছাড়া সেইদিন রাজনীতি ভুলে সব রাজনৈতিক দলই একাধিক কর্মসূচি পালন করা হয়ে থাকে। তাতে যুব সম্প্রদায়ের অনেককে যুক্ত থাকতে দেখা যায়। আর সেজন্যই ১২ জানুয়ারিকে জাতীয় যুব দিবস বলা হয়ে থাকে।
সুত্র: THE WALL