Jannah Theme License is not validated, Go to the theme options page to validate the license, You need a single license for each domain name.
বর্ধমান

লোকঠকানো শেষ; অবশেষে পুলিশের জালে চোর এবং তার গুণধর স্ত্রী

লোকঠকানো শেষ; অবশেষে পুলিশের জালে চোর এবং তার গুণধর স্ত্রী

এই চোরের কাহিনি জানলে যতটা না অবাক হবেন, তার থেকে অবাক হবেন তার স্ত্রীর কথা জানলে।

চাণক্য নীতি নাকি বলে, স্বামী অপরাধ করলে তার স্ত্রীকে জানাতে নেই। তবে এই চোর তা করেনি। উল্টে চৌর্যবৃত্তিতে সঙ্গী করেছিল নিজের স্ত্রীকে। আর স্ত্রী, তিনি আরও বেশি ধুরন্ধর। সুন্দরী ওই মহিলা আবার মানবাধিকার কর্মীও।

স্বামীর চুরি করা জিনিসপত্র বিক্রিতে তারই হাত ছিল বেশি। মানবাধিকার কর্মীর রোয়াব দেখিয়ে পুলিশ কর্মীদের ঠকাতেও ওস্তাদ ছিলেন তিনি। তবে হল না শেষ রক্ষা। অবশেষে পুলিশের জালে চোর এবং তার গুণধর স্ত্রী।

বাঁকুড়া শালতোরার বাসিন্দা সব্যসাচী গুপ্ত। এলাকায় কুখ্যাত চোর বলে নামডাক রয়েছে তার। কপাল করে জুটিয়েছিলেন অর্ধাঙ্গিনী।

তিনি যেমন রূপবতী, তেমনি গুণবতী। রাতের অন্ধকারকে সঙ্গী করে স্ত্রীর স্কুটি নিয়ে বেরিয়ে পড়তেন সব্যসাচী। সবার অলক্ষ্যে বাঁশের সেতু পার করে পৌঁছে যেতেন আসানসোল শিল্পাঞ্চলে।

তারপর সেখান থেকে বিভিন্ন বাড়ি দোকানে চলত চুরি। নগদসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র হাত সাফাই করে সূর্য ওঠার আগেই বাড়ি চলে আসতেন তিনি। চুরি করা জিনিস তুলে দিতেন স্ত্রীর হাতে। তারপর ঘুম।

আর দিনের আলোয় কাজ শুরু করতেন সব্যসাচীর স্ত্রী সুভদ্রা দাশগুপ্ত। তবে পুলিশের জালে চোর এবং তার গুণধর স্ত্রী।

আরও পড়ুন ::

Back to top button