করোণা, রুবেলা সচেতনতায় বিশেষ উদ্যোগ পশ্চিম মেদিনীপুরের স্বাস্থ্য কর্তা সৌম্য শংকর ষড়ঙ্গীর
তিনি জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক। তাঁর হাতে জেলার সমস্ত ব্লকের স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র, মেদিনীপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের দায়িত্ব। একদিকে তিনি স্বাস্থ্য অধিকর্তা আর অন্যদিকে তিনি গানের শিল্পী। দুই-এ মিলে একটাই চরিত্র পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তা সৌম্য শংকর ষড়ঙ্গীর। গান কে ভালবেসে, সাধারণ মানুষের কাছে স্বাস্থ্য সচেতনতার বিষয় পৌঁছে দিতে লিখেছেন একাধিক গান। শুধু লেখা নয়, সেই গানের কথায় সুরও দিয়েছেন তিনি। কুষ্ঠ, রুবেলা, করোনা- সহ প্রায় শতাধিক গানের সঙ্গে গলা দিয়েছেন জেলার স্বাস্থ্য কর্তা সৌম্য শংকর ষড়ঙ্গী
করোনা, রুবেলা, কুষ্ঠ সহ আশা কর্মীদের নানা কাজের দিক তিনি গানের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন। ১৯৯৭ সাল প্রথম মেডিক্যাল অফিসার হিসেবে জঙ্গলমহল পোস্টিং পেয়েছিলেন মেদিনীপুরের বর্তমান স্বাস্থ্য আধিকারিক সৌম্য শংকর ষড়ঙ্গী। এরপর বদলি হয়ে চলে যান পুরুলিয়াতে। সেখানে কাটিয়েছেন বেশ কয়েকটা বছর।
জনস্বাস্থ্য বিষয়ে কুষ্ঠ রোগ সচেতনতায় স্থানীয় গানের সুরে তিনি গান লেখেন প্রথম। নিজেই গেয়েছেন সেই গান।আর সেই গানের সুর বাজতে শুরু করে গ্রামবাংলা ছাড়িয়ে শহরেও। এই ভাবেই আত্মপ্রকাশ করে এই চিকিৎসক সৌম্য শংকর ষড়ঙ্গী। এরপর এই ২৭ বছরের চাকরি জীবনে ম্যালেরিয়া, কুষ্ঠ, ফাইলেরিয়া, স্নেকবাইট, ভিটামিন ট্যাবলেট, রুবেলা, হাম এবং সাম্প্রতিক করোনা সহ প্রায় শতাধিক গান লেখার পাশাপাশি গলা মিলিয়েছেন তিনি।
একদিকে তিনি স্বাস্থ্য অধিকর্তা আর অন্যদিকে তিনি গানের শিল্পী। দুই-এ মিলে একটাই চরিত্র পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তা সৌম্য শংকর ষড়ঙ্গীর। গান কে ভালবেসে, সাধারণ মানুষের কাছে স্বাস্থ্য সচেতনতার বিষয় পৌঁছে দিতে লিখেছেন একাধিক গান। শুধু লেখা নয়, সেই গানের কথায় সুরও দিয়েছেন তিনি। কুষ্ঠ, রুবেলা, করোনা- সহ প্রায় শতাধিক গানের সঙ্গে গলা দিয়েছেন জেলার স্বাস্থ্য কর্তা সৌম্য শংকর ষড়ঙ্গী।