পুরুলিয়া

রামনবমী সুষ্ঠভাবে পরিচালনা করতে বৈঠক পুরুলিয়া প্রশাসনের

রামনবমী সুষ্ঠভাবে পরিচালনা করতে বৈঠক পুরুলিয়া প্রশাসনের

আগামী বৃহস্পতিবার রামনবমী। ওই দিনটিতে রাজ্যের কমপক্ষে ২০টি জায়গায় অস্ত্রমিছিলের প্রস্তুতি নিচ্ছে গেরুয়া শিবির। যদিও এখনই অস্ত্রমিছিলের স্থানকাল ঘোষণা করতে চাইছে না রাজ্যে রামনবমীতে মিছিল চালু করা মূল সংগঠন ‘হিন্দু জাগরণ মঞ্চ’। হাতে রয়েছে আর মাত্র কয়েকটা দিন।

এরপরেই রামনবমী উৎসবে মাতবে গোটা বাংলা। এই রামনবমী তিথিতে বিভিন্ন জায়গাতে শোভাযাত্রার ও‌ নানান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। একইভাবে পুরুলিয়া জেলাতেও রামনবমী উপলক্ষে বিভিন্ন শোভাযাত্রা বেরোয় জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে। রামনবমী‌ ও মহাবীর জয়ন্তী ও মহাবীর ঝান্ডা সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণভাবে পালন করার লক্ষ্যে পুরুলিয়া জেলার মফস্বল থানার।

এলাকার সমস্ত কমিটি‌ ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষদের নিয়ে রবিবার একটি বৈঠকের আয়োজন করা হয় পুরুলিয়া শহরের কুসুম লজে। বেশকিছু বিধি নিষেধ সংক্রান্ত একটি নোটিস দেওয়া হয় তাঁদের।

এই বৈঠকে রামনবমীর অনুষ্ঠান সম্পর্কিত বিষয়ে বিস্তর আলাপ আলোচনা করা হয়। এই দিনের এই বৈঠকে শোভা যাত্রার রাস্তা নির্ধারণ থেকে শুরু করে অনুষ্ঠানের নানান বিষয়ে দৃষ্টিপাত করা হয়। সিভিক ভলেন্টিয়ারসদেরও বিভিন্ন নির্দেশিকা দেওয়া হয় এইদিন।

এই দিনের এই বৈঠককে উপস্থিত ছিলেন , জেলা পুলিশের ডিএসপি ডিএনটি আশিষ রায় , আই সি সঞ্জয় চক্রবর্তী , মফস্বল থানা এলাকার ছয় জন পুলিশ অফিসার সহ পুলিশ কর্মকর্তারা। কমিটি গুলিকে রামনবমীর শোভাযাত্রার জন্য আগাম কর্মসূচি জমা দেওয়ার কথা বলা হয় এই দিন।‌

এ বিষয়ে জেলা পুলিশের ডিএসপি ডিএনটি আসিস রায় বলেন, ‘জেলা পুলিশ সুপারের নির্দেশে ইতিমধ্যেই প্রায় প্রতিটি থানাতেই রামনবমী উপলক্ষে বৈঠক করা হয়েছে। আজ আমাদের এখানে এই বৈঠকের আয়োজন করা হল।

রামনবমী‌, মহাবীর জয়ন্তী ও মহাবীর ঝান্ডা পুরুলিয়া শহরে খুব বড় করেই পালিত হয়। এছাড়াও গ্রাম্য এলাকাগুলিতে ও মফস্বল থানা এলাকাগুলিতেও এই অনুষ্ঠান সারম্বরে সঙ্গে পালিত হয়।

আরও পড়ুন ::

Back to top button