মুখ্যমন্ত্রীর ভার্চুয়াল পুজো উদ্বোধনে স্ক্রিনের সামনে নদীয়ার বেশ কিছু পুজো কমিটির সদস্যবৃন্দ
নদীয়া: বর্তমান করোনা পরিস্থিতি প্রায় বন্ধ হয়ে যাওয়া পুজোতে সরকারি নিবন্ধকরণ প্রত্যেক বারোয়ারি পুজো কমিটিকে কিছুদিন আগে ৫০০০০ টাকা দিয়ে সহযোগিতা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।
এই অর্থ শুধু ক্লাব বা বারোয়ারি সদস্যদের নয়! অর্থনৈতিক সামঞ্জস্যতা বজায় রাখতে, পুরোহিত, ঢাকি, প্যান্ডেল শিল্পী ,প্রতিমা শিল্পী, ফল বিক্রেতা সকলের কাছে পৌঁছে গেছে সম্মানের সাথে।
এ বিষয়ে অনেক সমালোনা হলেও দলীয় সূত্রে জানা যায় দীর্ঘদিনের কর্মহীনতা কাটিয়ে নতুন করে বিভিন্ন জীবিকা নির্বাহকারী আবার পুনরুজ্জীবিত হয়েছেন শুধুমাত্র মুখ্যমন্ত্রীর সদর্থক ভূমিকার জন্য।রাজ্যের প্রায় প্রত্যেকটি জেলার বিভিন্ন পুজোর ভার্চুয়াল উদ্বোধন করলেন আজ।
যার মধ্যে নদীয়ার , করিমপুর দিশারী সংঘ , কল্যাণীর লুমিনাস, চাকদার ছাত্র মিলনী, এবং বাদকুল্লার অনামী ক্লাব রানাঘাটের চৌধুরী পাড়া বারোয়ারী, ধুবুলিয়া ৬ নম্বর এবং কৃষ্ণনগরের পাত্র বাজার।
আরও পড়ুন: সিজারিয়ান অপারেশন কী আসলে একটা ব্যবসা হয়ে দাঁড়িয়েছে?
বিভিন্ন শহর এবং গ্রামের ক্লাব বা বারোয়ারির সদস্যদের উপস্থিতিতে স্থানীয় থানার আয়োজনে সকলেই অধীর আগ্রহে তাকিয়ে জায়েন্ট স্ক্রিন এর দিকে। এইরকমই নদিয়ার করিমপুর বিধানসভার অন্তর্গত শিকারপুর এলাকায় দিশারী সংঘ ক্লাব প্রাঙ্গণে তাদের পুজোর উদ্বোধন করলেন মুখ্যমন্ত্রী।
এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিধায়ক বিমলেন্দু সিংহ রায় , এসডিপিও,ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি তরুণ সাহা, বিডিও অনুপম চক্রবর্তী, মুরুটিয়া থানার ওসি সুরজিৎ ঘোষ সহ বিশিষ্ট জন।
অন্যান্য প্রত্যেক জায়গায় ক্ষেত্রেই স্থানীয় বিধায়ক, থানার ওসি, এসডিপিও বিভিন্ন প্রশাসনিক কর্তা ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয় ভার্চুয়াল ভাবেই।