Jannah Theme License is not validated, Go to the theme options page to validate the license, You need a single license for each domain name.
বিনোদন

সুশান্ত হত্যায় নাম জড়াল ভারতীয় খেলোয়াড়ের!

সুশান্ত হত্যায় নাম জড়াল ভারতীয় খেলোয়াড়ের!
সুশান্ত সিং রাজপুত

বলিউড তারকা সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যু হয়েছে আড়াই মাস আগে। তার নিজস্ব ফ্ল্যাট থেকেই উদ্ধার করা হয় মরদেহ। লাশ প্রথম যিনি দেখা সুশান্তর বন্ধু ও রুমমেট সিদ্ধার্থ পিঠানির দাবি, তিনি গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।

তদন্ত শেষে মুম্বাই পুলিশও বলছে একই কথা। তবে সুশান্তের পরিবার মানতে নারাজ। তাদের দাবি পরিকল্পিত হত্যা।

আর সন্দেহের তীর বন্ধু সিদ্ধার্থ ও বান্ধবী বলিউড নায়িকা রিয়া চক্রবর্তীর দিকে। পুলিশ আসার আগেই সুশান্তের লাশ ঝুলন্ত অবস্থা থেকে নামিয়ে এনেছিলেন এই সিদ্ধার্থ। আর রিয়ার বিরুদ্ধে তো অভিযোগের অন্ত নেই।

যার জেরে এই মামলার তদন্তে নেমেছে সিবিআই। যদিও এটি হত্যা না আত্মহত্যা তা এখনো পরিষ্কার নয়।

তবে শুধু এই দুজনই নয়। নাম জড়িয়েছে মহেশ ভাট, সালমান খান, করণ জোহরসহ আরও অনেকে নামীদামি ব্যক্তির নাম। যদিও তাদের নাম জড়িয়েছে স্বজন পোষণ বিতর্কে। কারণ বলা হচ্ছে, মানসিক অবসাদ থেকে আত্মহত্যা করেন সুশান্ত। পরপর সাতটি ছবি ছুটে যাওয়াতেই অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েন তিনি।

এবার এই তালিকায় নাম জড়াল ভারতীয় এক খেলোয়াড়েরও। তার নাম রিশাব ঠাক্কর। ভারতের জাতীয় পর্যায়ের বিলিয়ার্ড খেলোয়াড় তিনি। রিয়া চক্রবর্তীর কাছের বন্ধুও।

আরও পড়ুন : শার্লিন চোপড়ার ভাইরাল ‘নাগিন ড্যান্সের’ ভিডিও

সোমবার রিয়াকে ১১ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। মঙ্গলবার ইডির মুখোমুখি হন রিশাবও। তাকে জেরা চলে ৮ ঘণ্টা।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে ও জি নিউজ জানাচ্ছে, রিয়ার হোয়াটসঅ্যাপের একটি গ্রুপ চ্যাট হাতে লেগেছে ইডির। সেখানে রিয়াকে মাদক নিয়ে কথা বলতে দেখা গেছে। ওই গ্রুপে ছিলেন রিশাবও।

রিশাবের সাথে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে উদয়পুর গিয়েছিলেন রিয়া। সেখানেই রিশাব এক ব্যক্তিকে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করে টাকা আনতে বলেন এবং নিষিদ্ধ দ্রব্য নিয়ে যেতে বলেন।

যদিও ইডির কাছে ড্রাগ কেনাবেচার কথা অস্বীকার করেছেন রিশাব। তবুও তিনি ইডির নজরে। তাদের ধারণা, রিশাবকে ড্রাগ সরবরাহ করতেন রিয়া।

এদিকে নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরেরো (এনসিবি) রিয়ার বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেছে। রিয়া মাদক মাফিয়ার সাথে জড়িত এমন বেশকিছু প্রমাণ তাদের হাতে এসেছে। এমনকি তারা এই চক্রের তিন সদস্যকে শনাক্তও করেছে। তাদের মধ্যে একজন গোয়ার হোটেল মালিক।

রিয়ার বিরুদ্ধে তোলা মাদকের অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হলে ১০ বছরের জেল হতে পারে তার।

আরও পড়ুন ::

Back to top button