Jannah Theme License is not validated, Go to the theme options page to validate the license, You need a single license for each domain name.
স্বাস্থ্য

তরমুজ ফ্রিজে না রাখার কারন গুলি জেনে নিন…

তরমুজ ফ্রিজে না রাখার কারন গুলি জেনে নিন… - West Bengal News 24

গরমে তরমুজের জুড়ি নেই। শরীরের ক্লান্তি দূর করার পাশাপাশি পর্যাপ্ত পুষ্টি সরবরাহ করে এই ফল। গ্রীষ্মের গরমে এক ফালা তরমুজ প্রশান্তি এনে দিতে পারে মুহূর্তেই।

তরমুজ স্বাভাবিক তাপামায় দুই তিন সপ্তাহ ভালো থাকে। ঠান্ডা করে খাওয়ার জন্য কিংবা বেশিদিন সংরক্ষণ করার জন্য আমরা অনেক সময় ফ্রিজে তরমুজ রাখি। কিন্তু স্বাস্থ্যবিজ্ঞান বলছে এটি ঠিক না।

পুষ্টিবিজ্ঞানের তথ্যানুসারে তরমুজে ৯২ শতাংশ জল রয়েছে, যা গ্রীষ্মকালের খরতা থেকে শরীরকে রক্ষা করে।

এছাড়া এটি লাইকোপিন, বিটা-ক্যারোটিন এবং ভিটামিন সি-সহ বেশ কয়েকটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ।

যুক্তরাষ্ট্রের ‘ন্যাশনাল ওয়াটারমেলন প্রোমোশন বোর্ড’য়ের উদ্ধৃতি দিয়ে টেস্টিংটেবল ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রেফ্রিজারেইটরে তরমুজ দুটি শর্তের ভিত্তিতে রাখা যায়। একটি হল, এটা শুরু থেকেই রেফ্রিজারেইটরে ছিল অথবা এটা কেটে রাখা হয়েছে।

গোটা তরমুজ রেফ্রিজাইরেটরে সংরক্ষণ করলে এর স্বাদ, আকার ও রংয়ে পরিবর্তন আসে।

তরমুজ সংরক্ষণ করার সঠিক তাপমাত্রা হল- ১০ থেকে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এমনকি ঘরের সাধারণ তাপমাত্রায় তরমুজ দশ দিন পর্যন্ত ভালো থাকে।

‘ইউএসডিএ এগ্রিকালচার রিসার্চ সার্ভিস’য়ের করা একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ঘরের সাধারণ তাপমাত্রায় তরমুজে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা বেশি থাকে।

গবেষণার সূত্র ধরে ‘মেডিকেল নিউজ টুডে’তে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, রেফ্রিজারেইটরে রাখা তরমুজের তুলনায় সাধারণ তাপমাত্রায় রাখা তরমুজে লাইকোপিন ২০ শতাংশ বেশি থাকে এবং বিটা-ক্যারোটিনের মাত্রা দ্বিগুণ থাকে।

তাই দেখা যাচ্ছে, ঘরে তরমুজ আনা হলে তা কেটে খাওয়ার আগ পর্যন্ত সাধারণ তাপমাত্রাতে রাখাই ভালো।

আরও পড়ুন ::

Back to top button