Jannah Theme License is not validated, Go to the theme options page to validate the license, You need a single license for each domain name.
সম্পর্ক

সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে শুধু ভালোবাসাই কি যথেষ্ট?

সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে শুধু ভালোবাসাই কি যথেষ্ট?

সুখী এবং সুন্দর দাম্পত্য জীবন কে না চায়। বেশিরভাগ মানুষেরই ধারণা সম্পর্কে ভালোবাসা থাকলেই সুখী হওয়া যায়। অন্তত সিনেমা,নাটক কিংবা গল্পে এমনটাই বলা হয়। তবে বাস্তব বড়ই কঠিন। সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে শুধু ভালোবাসা নয় এর বাইরে আরও অনেক কিছু থাকতে হয়।

বোল্ড স্কাইয়ের এক প্রতিবেদনে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে ভালোবাসা ছাড়াও আরও যা যা গুরুত্বপূর্ণ তাই জানানো হয়েছে। যেমন-

পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ:
অনেক ব্যাপারে সঙ্গীর মতামতের সঙ্গে আপনি একমত নাও হতে পারেন। কিন্তু তার মতামতকে মূল্যায়ন করা, তার সমস্যা বোঝা এবং তিনি কী বলতে চোচ্ছেন সেটা শোনা জরুরি। এতে সঙ্গী আপনার ওপর নির্ভর করতে এবং যখনই প্রয়োজন নিজের আবেগ প্রকাশ করতে পারবেন।

সততা এবং বিশ্বাস গড়ে তোলা:
যেকোন সম্পর্কের মধ্যে বিশ্বাস থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ। আর সততা হচ্ছে সম্পর্কের ভিত্তি। আপনি যদি নিজেদের সম্পর্ককে উন্নত করতে চান তাহলে কথা এবং কাজের মধ্যে তার প্রমাণ রাখুন। এর অর্থ এই নয় যে সম্পর্কের মধ্যে কোনও সমালোচনা থাকবে না, যে কোনও পরিস্থিতিতে সততার সাথে আপনার মতামত শেয়ার করলে নিশ্চিতভাবে দুজনের মধ্যে একটা শক্ত ভিত্তি তৈরি হবে।

আরও পড়ুন :: প্রেম-জীবনে আপনি কেমন মানুষ চান, বলে দেবে যে ছবি!

পারস্পারিক যোগাযোগ:
আপনি যা অনুভব করেন এবং আপনার ইচ্ছাা ও চাহিদা কী তা সঙ্গীর কাছে প্রকাশ করুন। পাশাপাশি সঙ্গীর চাহিদাও জানুন। এতে দুজনের মধ্যে যোগাযোগটা ঠিক থাকবে।

আগের কথা বলা :
নিজের পুরনো আনন্দময় অভিজ্ঞতা, জীবনের নানা ঘটনা, আপনি কেমন ছিলেন- এসব সঙ্গীর সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারেন। এতে দুজন দুজনকে আরও ভালো বুঝতে পারবেন।

স্নেহ প্রকাশ:
সঙ্গীর সঙ্গে শুধু শারীরিক সম্পর্কই শেষ কথা নয়। প্রতিদিন নানাভাবে (স্পর্শের মাধ্যমে, মৌখিকভাবে) আপনার মমতা, স্নেহ সঙ্গীকে প্রকাশ করুন। তার হাতে হাত রাখা, আলিঙ্গন, ছোট ছোট আদরও সম্পর্ককে মজবুত করে।

আরও পড়ুন :: স্বামী হিসেবে যে পাঁচ পুরুষকে বেশি পছন্দ নারীদের

ব্যক্তিগত জায়গা :
সুস্থ সম্পর্কের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হচ্ছে ব্যক্তিগত জায়গা বা পারসোনাল স্পেস। নিজের ব্যক্তিগত জায়গা (পারসোনাল স্পেস) রাখুন। নিজের ভালো লাগার বিষয় চর্চা করুন, নিজস্ব বন্ধুবান্ধব রাখুন, আত্মনির্ভরশীল হন। সঙ্গীর প্রতি সম্পূর্ণ নির্ভরশীলতা থেকে বিরত থাকুন।

আরও পড়ুন ::

Back to top button