চন্দ্রযান-৩ সফল ভাবে অবতরণ করেছে চাঁদের মাটিতে। এ জন্য ইসরোর বিজ্ঞানীদের কুর্নিশ জানিয়ে বৃহস্পতিবার দুপুরে ঝাড়গ্রাম কুমুদকুমারী ইনস্টিটিউশন কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে ঝাড়গ্রাম শহরে অভিনন্দনযাত্রা হল।
হাতে জাতীয় পতাকা ও বন্দেমাতরম সহ বিভিন্ন দেশাত্মবোধক উক্তি লেখা প্ল্যাকার্ড নিয়ে পদযাত্রা করে ছাত্রছাত্রীরা। ছিলেন বিদ্যালয়ের সভাপতি শিবেন্দ্রবিজয় মল্লদেব, প্রধানশিক্ষক বিশ্বজিৎ সেনগুপ্ত সহ শিক্ষক, শিক্ষিকা ও শিক্ষাকর্মীরা।
প্রধানশিক্ষক বিশ্বজিৎ সেনগুপ্ত বলেন, ইসরোর বিজ্ঞানীদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও প্রচেষ্টায় এই অসম্ভব সম্ভব হয়েছে। স্কুলের সভাপতি শিবেন্দ্রবিজয় মল্লদেব স্মৃতিচারণ করে বলেন, ১৯৬৯ সালে আমেরিকার অ্যাপেলো মিশনে চাঁদে প্রথম মানুষের সফল অবতরণ হয়েছিল। তিনি নীল আর্মস্ট্রং। তখন আমি স্কুলের ছাত্র। সেই দিনটিতে রোমাঞ্চিত হয়েছিলাম।
বুধবার ইসরোর বিজ্ঞানীদের কৃতিত্বের জন্য ভারতবাসী হিসেবে আমরা সবাই গর্বিত। এরপর ভারতও আগামী দিনে চাঁদে মানুষ পাঠাবে এই বিশ্বাস দৃঢ় হচ্ছে।’’